২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ভার্চ্যুয়াল ব্যবসাকে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাটের আওতায় আনার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কোন কোন ক্ষেত্রে ও কীভাবে এ ভ্যাট আরোপ হবে, তা বাজেট বক্তব্যে পরিষ্কার করে বলেননি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। বুধবার অর্থবিল পাসের সময় এ বিষয়ে পরিষ্কার ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ব্যাখ্যা অনুযায়ী, এখন থেকে ইলেকট্রনিক নেটওয়ার্ক ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট বা ওয়েব বা সামাজিক মাধ্যম (যেমন ফেসবুক) বা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম বা এমন মাধ্যম ব্যবহার করে বিজ্ঞাপন, পরিবহন যোগাযোগ স্থাপন (যেমন উবার, পাঠাও), ই-কমার্সভিত্তিক গাড়ি, আসবাবপত্র, এয়ারকন্ডিশন, ফ্রিজার, রেফ্রিজারেটর, টেলিভিশন, ওয়াশিং মেশিন, ক্যামেরা, হোম থিয়েটার, গয়না, বিদেশি ব্র্যান্ডের পোশাক ও জুতা ইত্যাদি পণ্য বা সেবা কেনাবেচা করলে ৫ শতাংশ ভ্যাট দিতে হবে।
তবে টেলিকম অপারেটরদের প্রদত্ত যেকোনো ধরনের মোবাইল ভ্যালু অ্যাডেড সার্ভিসের ক্ষেত্রে এ ভ্যাট অন্তর্ভুক্ত হবে না।
অন্যদিকে তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর সেবার সংজ্ঞা পরিষ্কার করেছে এনবিআর।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি