সপ্তাহশেষে বাজারে পিই কমেছে ২.৮৫ শতাংশ

PEস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া চার কার্যদিবসের মধ্যে এক কার্যদিবস মূল্য সূচক বেড়েছে। সপ্তাহের বাকি কার্যদিবস শেয়ার দর তুলনামূলক বেশি কমেছে। ফলে সপ্তাহশেষে বাজারের সার্বিক গড় মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে ২.৮৫ শতাংশ।

সপ্তাহশেষে ডিএসইর পিই রেশিও অবস্থান করছে ১৮.৩৭ পয়েন্টে, যা আগের সপ্তাহশেষে অবস্থান করে ১৮.৯১ পয়েন্টে। অর্থাৎ সপ্তাহশেষে ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে ২.৮৫ শতাংশ বা ০.৫৪ পয়েন্ট।

সপ্তাহশেষে খাতভিত্তিক পিইর হিসাবে ব্যাংকিং খাতের পিই অবস্থান করছে ১০.৩৫ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ১৯.৫৮ পয়েন্ট, প্রকৌশল খাতের ২৫.৭৫, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ৩০.৩৫, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১৪.১৯, পাট খাতের ১৫৪.৭৪, বস্ত্র খাতের ১২.১২, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২৩.৪২, সেবা ও আবাসন খাতের ৪০.০২, সিমেন্ট খাতের ২০.৫৯, তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ২৭.৮৭, চামড়া খাতের ২৪.৪৯, সিরামিক খাতের ৩৮.০৭, বিমা খাতের ২২.৫৫, বিবিধ খাতের ২৮.০৭, পেপার ও প্রকাশনা খাতের ১৭.৭৮, টেলিযোগাযোগ খাতের ২২.৯৭, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ১৬.৪৯ পয়েন্টে।

সপ্তাহশেষে ক্যাটাগরিভিত্তিক পিইর হিসাবে ‘এ’ ক্যাটাগরির পিই অবস্থান করছে ১৭.৬৮ পয়েন্টে, ‘বি’ ক্যাটাগরির ৩২.২৪, ‘জেড’ ক্যাটাগরির ৯৭.৬৬ এবং ‘এন’ ক্যাটাগরির পিই অবস্থান করছে ২১.৬৯ পয়েন্টে।

উল্লেখ্য, এখানে খাতভিত্তিক পিই হিসাব করা হয়েছে ‘জেড’ ক্যাটাগরি, ওটিসি শেয়ার এবং যে সব শেয়ার দীর্ঘদিন লেনদেন হয় না, সেগুলোর হিসাব বাদ দিয়ে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এলকে

নিম্নমুখী সুচক ভারতের শেয়ারবাজারে

bseস্টকমার্কেট ডেস্ক :

টানা ৫ দিন ধরে সুচকের অব্যহত উর্ধ্বমুখী প্রবনতা শেষে সুচক কমলো ভারতীয় শেয়ারবাজারে। শুক্রবার দিনের শুরুতেই সুচকের পতন ঘটে।

দিনশেষে সার্বিক সুচক ০.০২ শতাংশ কমে ৮৩৩৭ পয়েন্টে দাঁড়ায়। এদিন মোট ৫০ টি কোম্পানির শেয়ারের দেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২২ টির, কমেছে ২৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির মধ্যে রয়েছে DLF, ZEEL, DRREDDY, LUPIN
এবং SUNPHARMA। অন্যদিকে কমেছে BHEL ,HERO MOTO CO, GAIL, ASIAN PAINT এবং SSLT কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সুত্র : nse-india.com

স্টকমার্কেটবিডি.কম/তরিকুল/এলকে

 

আইপিও অনুমোদন পেল এমএস হোল্ডিংস

singaporস্টকমার্কেট ডেস্ক :

বিশ্বখ্যাত আবাসন খাতের কোম্পানি এমএস হোল্ডিংস লিমিটেড ইনিশিয়াল পাবলিক অফার (আইপিও) অনুমোদন পেয়েছে। শুক্রবার কোম্পানিটিকে এই অনুমোদন দিয়েছে সিংগাপুর এক্সচেঞ্জ।

সূত্র থেকে জানা যায়, কোম্পানিটি শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ১০.৮ বিলিয়ন ডলার তুলবে।

নির্মান শিল্পে জড়িত সিঙ্গাপুরের বিশ্ববিখ্যাত প্রতিষ্ঠান মএস হোল্ডিংস  stock code “40U” এর অধীনে Singapore Exchange (SGX) এ নিবন্ধিত হয়েছে।

কোম্পানিটি মুলত বিশ্বের ৩৫০ টিরও বেশি প্রতিষ্ঠানে নির্মান, নৌ ও তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে লজিষ্টিক সহায়তা দিয়ে আসছে। কোম্পানিটির IPO অনুমোদন ইতিমধ্যেই বিনিয়োগকারিদের মধ্যে উৎসাহ সৃষ্টি করেছে।

কোম্পানির সিইও ও নির্বাহি পরিচালক জোভান ইয়াপ বলেন, কোম্পানির ৫০ বছরের ব্যবসায়িক পথচলায় এই IPO ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে। আমরা আমাদের ব্যবসায়িক কৌশল ও বিকাশ অব্যহত রাখতে কাজ করব যা আমাদের সম্মানিত বিনিয়োগকারিদেরকে উওযুক্ত মুনাফা অর্জনে সহায়তা করবো।

সুত্ত্র- www.sgx.com
স্টকমার্কেটবিডি.কম/তরিকুল/এলকে/সি

ইউরোপের শেয়ার বাজারে সূচকের পতন

euস্টকমার্কেট ডেস্ক :

ইউরোপে বড় কয়েকটি শেয়ার বাজারে সূচকের পতন হয়েছে। তবে বাজারের এই ধ্বসের জন্য ইউক্রেন সংকটকে দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা।

তথ্য বিশ্লেষনে দেখা যায়, গতকাল শুক্রবার অপ্রত্যাশিত ভাবেই সুচকের নিম্নমুখী প্রবনতার মধ্যদিয়ে শেষ হয়েছে ইউরোপের প্রধান প্রধান শেয়ারবাজারগুলোর লেনদেন।

বিশ্লেষকরা বলছেন ইউক্রেনের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা বিনিয়োরকারিদের মধ্যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলায় লেনদেনে এই ধ্বস নেমেছে ।

এদিন লন্ডন FTSE 100 Index  কমেছে 0.৫ শতাংশ । অন্যদিকে জার্মান DAX Index কমেছে ০.৯১ শতাংশ হারে। ইতালি শেয়ারবাজারে সূচক কমেছে ৩% ।

এছাড়া CAC 40 Index ০.৮৯ শতাংশ হারে ৩৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান নেয় ৪১৮৯ পয়েন্টে। IBEX 35 Idx ১.৩২ হারে ১৩২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করে ১০ হাজার ১২৬ পয়েন্টে।

উল্লেখ্য, জাপানের আর্থিক প্রনোদনা ঘোষণর পর গত সপ্তাহে ইউরোপের শেয়ার বাজারেও সুচক বৃদ্ধি ঘটে ।

সুত্ত্র- CNBC.com

স্টকমার্কেটবিডি.কম/তরিকুল/এলকে/সি

আনোয়ার গালভানাইজিংয়ের অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধি

anwerস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি আনোয়ার গালভানাইজিংয়ের অস্বাভাবিক হারে দর বেড়েই চলেছে লোকসানি কোম্পানি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়। নামে মাত্র ডিভিডেন্ড ঘোষণা করে লোকসানি কোম্পানির শেয়ার দর বাড়াটা অস্বাভাবিক বলে মনে করছেন বিনিয়োগকারীরা।

প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, গত ছয় কার্যদিবসে এ কোম্পানির শেয়ার দর ১৩.৭০ টাকা বা ৩০.৪৪ শতাংশ বেড়ে সর্বশেষ ৫৯.০০ টাকায় লেনদেন হয়। ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫৫ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৫৩.৮৫ টাকা। ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ ক্যাশ ও ১০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে। গত বছর কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছে। গত বছর কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ১.১৭ টাকা।

১৯৮৯ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ‘এ’ ক্যাটাগরির এ কোম্পানির পিই রেশিও ২৩.৬৭। বর্তমানে এ কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ৩৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/

সর্বোচ্চ অবস্থানে কাশেম ড্রাইসেলের শেয়ার দর

qasem 1স্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি কাশেম ড্রাইসেলের শেয়ার দর গতকাল দুই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ দরে লেনদেন হয়েছে। বৃহস্পতিবার এ কোম্পানির শেয়ার দর ৪.৯০ টাকা বা ৯.০৬ শতাংশ বেড়ে সর্বশেষ ৫৯.০০ টাকায় লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, গত ছয় কার্যদিবসে এ কোম্পানির শেয়ার দর ১৩.৭০ টাকা বা ৩০.৪৪ শতাংশ বেড়ে সর্বশেষ ৫৯.০০ টাকায় লেনদেন হয়। ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫৫ টাকা এবং শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) হয়েছে ৫৩.৮৫ টাকা। ৩০ জুন ২০১৪ সমাপ্ত অর্থবছরের কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ ক্যাশ ও ১০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে। গত বছর কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছে। গত বছর কোম্পানির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছিল ১.১৭ টাকা।

১৯৮৯ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ‘এ’ ক্যাটাগরির এ কোম্পানির পিই রেশিও ২৩.৬৭। বর্তমানে এ কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ৩৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এলকে

কোনো কারণ ছাড়াই বাড়ছে স্বল্পমূলধনীর শেয়ার দর

high indexনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে কারসাজি নতুন কোনো বিষয় নয়। সবসময়ই স্বল্পমূলধনী কোম্পানির শেয়ার নিয়ে কারসাজিতে নামে চক্রগুলো। কারসাজির কারণে কোনো কারণ ছাড়াই কিছু কিছু কোম্পানির শেয়ার দর বেড়ে যায়। কারসাজি বন্ধে স্বল্প সময়ে কঠোর পদক্ষেপের অভাবে সবসময়ই ফায়দা লোটে সুবিধাভোগীরা। অন্যদিকে, কারসাজির জালে আটকে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।

তথানুসন্ধানে জানা গেছে, রাজনৈতিক অস্থিরতার জের ধরে গত কয়েক দিন ধরেই দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক একচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন ও সূচকে নিম্নমুখী ধারা লক্ষণীয়। সূচকের নিম্নগতি দিয়েই শেষ হয় দিনের লেনদেন। এতে বিনিয়োগকারীদের মনে সংশয় তৈরি হচ্ছে, কমছে তাদের অংশগ্রহণও। এমন অবস্থার মধ্যেই গত দুই কার্যদিবসে তালিকাভুক্ত স্বল্পমূলধনী কিছু কোম্পানির শেয়ার দর দৃশ্যমান কারণ ছাড়াই হু হু করে বাড়ছে। তবে গত কয়েক দিন ধরেই বাড়ছে স্বল্পমূলধনী কোম্পানির শেয়ার দর।

ডিএসই সূত্রে জানা যায়, কয়েক দিন ধরেই সার্কিট ব্রেকারের কাছাকাছি অবস্থান করছিল স্বল্পমূলধনী কোম্পানি দুলামিয়া কটন। বৃহস্পতিবার বস্ত্র খাতের কোম্পানিটির শেয়ার দর ৯.০৯ শতাংশ বা ০.৯ টাকা বেড়েছে। এদিন কোম্পানিটির ১ লাখ ৮২ হাজার ৬০০ শেয়ার ১৩০ বার হাতবদল হয়, যার বাজার মূল্য ১৯ লাখ ৭২ হাজার টাকা। গত ৪ বছর ধরে এ কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা ডিভিডেন্ড বঞ্চিত। ঋণের ভারে নুয়ে পড়া এই কোম্পানির শেয়ার দর অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে।

এদিন সেবা ও আবাসন খাতের শমরিতা হাসপাতালের শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৭৩ শতাংশ বা ৮.০৬ টাকা। গতকাল কোম্পানির শেয়ার দর ৯০.২ টাকা থেকে ৯৭.২ টাকার মধ্যে ওঠানামা করে। কোম্পানির ৩ লাখ ৩৬ হাজার শেয়ার ৩৭৭ বার হাত বদল হয়, যার বাজার মূল্য ৩ কোটি ২৪ লাখ ১৪ হাজার ৫০০ টাকা। স্বল্প মূলধনের এই কোম্পানির পিই রেশিও ঝুঁকিপূর্ণ (৪৩.৯১ ) অবস্থানে রয়েছে।

তথ্যানুযায়ী, সাম্প্রতিক সময়ে ডিএসইর সার্কিট ব্রেকার সীমায় থাকা কোম্পানিগুলোর মধ্যে স্বল্পমূলধনী কোম্পানির দৌরাত্ম্যই বেশি যেসব কোম্পানির বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে বাজারে কারসাজি ও জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। তারপরও স্বল্পমূলধনী কোম্পানির দৌরাত্ম্য কমছে না। এর আগের কার্যদিবসেও ঢাকা স্টক একচেঞ্জে (ডিএসই) দুটি কোম্পানি সার্কিট ব্রেকার স্পর্শ করেছিল। এ ছাড়া সার্কিট ব্রেকারের কাছাকাছি ছিল আরো ১১টি কোম্পানি। আগের কার্যদিবসে ‘জেড’ ক্যাটাগরির দুলামিয়া কটনের শেয়ার দর ১০ শতাংশ বা ০.৯০ টাকা বেড়েছিল। এ ছাড়া খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের রহিমা ফুডের শেয়ার দর ৯.৮২ শতাংশ বা ৪.৩০ টাকা, বস্ত্রখাতের সোনারগাঁও টেক্সটাইলের শেয়ার দর ৯.৩৫ শতাংশ বা ১ টাকা, প্রকৌশল খাতের আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের শেয়ার দর ৯.৭৬ শতাংশ বা ২.৮ টাকা, প্রকৌশল খাতের বিডি থাই অ্যালুমিনিয়ামের শেয়ার দর ৯.৭৬ শতাংশ বা ৩.৭০ টাকা, বিবিধ খাতের সাভার রিফেক্ট্ররিজের শেয়ার দর ৯.৯৬ শতাংশ বা ৫.১ টাকা বেড়েছিল।

বিশ্লেষকরা বলছেন, কারসাজির কারণে স্বল্পমূলধনী কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর কারণ ছাড়াই বাড়ছে। এতে বাজারে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। এসব কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা স্বল্পমূলধনী কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। তাই দায়িত্বশীল সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে শেয়ার দর বাড়ার কারণ খতিয়ে দেখা উচিত। সেইসঙ্গে কারসাজির নেপথ্যের নায়কদের খুঁজে বের করার পক্ষেও মত দিয়েছেন তারা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/এলকে