তসরিফা ও ন্যাশনাল ব্যাংকের লেনদেন আজ

lendenস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত দুই প্রতিষ্ঠানের রেকর্ড ডেটের পর আজ লেনদেন। কোম্পানিগুলো হলো- ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড ও তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড সর্বশেষ ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেষ হওয়া হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছে। এ হিসাব বছরে এর শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৭ পয়সা, শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ১৬ টাকা ৭৮ পয়সা এবং কর-পরবর্তী নিট মুনাফা ২০৮ কোটি ৬৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা।

আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টায় রাজধানীর হোটেল রেডিসনে এ কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এসংশ্লিষ্ট রেকর্ড ডেট ৩০ আগস্ট নির্ধারণ করা হয়েছে।

তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের ৫ শতাংশ নগদ এবং ৭ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২১ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টায় রাজধানীর আর্মি গল্ফ ক্লাবে অনুষ্ঠিত হবে। এ সংশ্লিষ্ট রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয় ৩০ আগস্ট।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ

শেয়ারবাজারে বড় বিনিয়োগে মানিলন্ডারিং হতে পারে

CAMLCOনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীদের অর্থের উৎস নিশ্চিত না হয়ে বড় অংকের বিনিয়োগ করলে মানিলন্ডারিং হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আবু হেনা মোহা. রাজী হাসান।

শনিবার বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমীর এ কে এন আহমেদ অডিটোরিয়ামে শেয়ার বাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহের ‘মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ পরিপালন কর্মকর্তা সম্মেলন-২০১৫’-এ তিনি এ কথা বলেন।

ডেপুটি গভর্নর বলেন, বর্তমানে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন শুধুমাত্র কোনো একটি দেশের অভ্যন্তরীণ সমস্যা নয় বরং এটি একটি আন্তর্জাতিক সমস্যা। বৈশ্বিক অর্থনীতির অগ্রগামিতার সঙ্গে সঙ্গে অপরাধী ও সংঘবদ্ধ অপরাধীচক্রের অবৈধ কার্যক্রমের মাধ্যমে উপার্জিত অর্থের পরিমাণ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ডেপুটি গভর্নর আরও বলেন, ম্যানুপুলেটররা ও কিছু কিছু কোম্পানির অসৎ মালিক ও কর্মকর্তাগণ কোম্পানির সংবেদনশীল তথ্য কাজে লাগিয়ে বিপুল পরিমাণের অবৈধ অর্থের মালিক হয়ে যায়, যা রাষ্ট্র, সমাজ তথা ক্যাপিটাল মার্কেটের জন্য ঝুঁকি সৃষ্টি করে। গ্রাহকের পেশার বিবরণ বিস্তারিতভাবে গ্রহণ না করা ও অর্থের উৎস নিশ্চিত না হয়ে শেয়ার বাজারে বড় অংকের বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া মানিলন্ডারিং হতে পারে, যা এ মার্কেটের জন্য ক্ষতিকর ও ঝুঁকিপূর্ণ। এ ছাড়া দুর্বল আর্থিক অবস্থাসম্পন্ন কোম্পানির শেয়ার, সমাজের অসৎ প্রভাবশালী ব্যক্তির মালিকানাধীন কোম্পানির শেয়ার খুবই বিপজ্জনক। এ সকল শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। এ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি তাদের সার্ভিস প্রদানের ক্ষেত্রে স্পন্সর ডাইরেক্টর, বেনিফিসিয়াল ওনার, আইপিও প্লেসমেন্টহোল্ডারগণের যথাযথভাবে কেওয়াইসি সম্পন্ন করতে হবে, যাতে কেউ মানিলন্ডারিং করতে না পারে।

দিনব্যাপী সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমিশনার মো. আমজাদ হোসেন, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান বিচারপতি ছিদ্দিকুর রহমান, বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমীর প্রিন্সিপাল কে এম জামশেদুজ্জামান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক ড. স্বপন কুমার বালা। শুরুতেই শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মহাব্যবস্থাপক ও বিএফআইইউ’র অপারেশনাল হেড মো. নাসিরুজ্জামান। দিনব্যাপী সম্মেলনে শেয়ার বাজার সংশ্লিষ্ট ১৬০টি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৪০০ কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ইউনাইেটড পাওয়ার

UPGDস্টকমার্কেট ডেস্ক :

গত সপ্তাহে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেনের শীর্ষে ছিল ইউনাইেটড পাওয়ার জেনারেশন এন্ড ডিসটি্বিউশন লিমিটেড। সিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

সিএসইর তথ্য অনুযায়ী, সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে।

লেনদেনের দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে লার্ফাজ সুরমা সিমেন্ট লিমিটেড ও শাহজীবাজার পাওয়ার কোম্পানী লিমিটেড। কোম্পানি দুটি যথাক্রমে ৮ কোটি ২২ লাখ ও ৭ কোটি ৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়।

এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ বিডি লিমিটেড, বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস লিমিটেড, বেক্সিমকো লিমিটেড, স্কয়ার র্ফামাসিউটিক্যালস লিমিটেড, ন্যাশনাল ফিড মিলস লিমিটেড, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড, অলিম্পিক এক্সেসারিজ লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

দরপতনের নেতৃত্বে নর্দান জুট

juteস্টকমার্কেট ডেস্ক :

সাম্প্রতিক উত্থানের পর গত সপ্তাহে দর সংশোধনে ছিল নর্দান জুট ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি লিমিটেড। সপ্তাহ শেষে শেয়ারদর ১১ দশমিক ৩৯ শতাংশ কমে যাওয়ায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দরপতনের তালিকায় এক নম্বরে উঠে আসে পাট খাতের কোম্পানিটি। পাঁচ কার্যদিবস মিলিয়ে এ কোম্পানির ১ কোটি টাকারও বেশি শেয়ার হাতবদল হয়। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, এক মাসেরও কম সময়ের ব্যবধানে শেয়ারের দর ২০০ থেকে ৩৫৬ টাকায় উঠে যাওয়ার পর গত সপ্তাহের শুরু থেকেই বিক্রয় চাপে পড়ে নর্দার্ন জুট।

গত বৃহস্পতিবার এর দর ৪ দশমিক ১৪ শতাংশ কমে ৩১৭ টাকায় নেমে আসে। গত এক মাসে এর সর্বনিম্ন দর ছিল ১৯৪ টাকা ও সর্বোচ্চ ১৫৬ টাকা। এক বছরে দরের এ সীমা ছিল ১৩৫ থেকে ৩৮৫ টাকা।

টানা আট বছর লোকসানে থাকার পর ২০১৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরে শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৬৯ পয়সা মুনাফা (ইপিএস) দেখায় নর্দার্ন জুট।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

দীর্ঘমেয়াদে তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের ঋণমান ‘এ’

tasrifস্টকমার্কেট ডেস্ক :

তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের ঋণমান দীর্ঘমেয়াদে ‘এ’ ও স্বল্পমেয়াদে ‘এসটি-৩’। এর অর্থ, ঋণ পরিশোধের সক্ষমতা বিবেচনায় সার্বিকভাবে ভালো অবস্থানে রয়েছে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানিটি। ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৪ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও হালনাগাদ অন্যান্য তথ্যের ভিত্তিতে এ মূল্যায়ন করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেড (সিআরআইএসএল)।

কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০১৪ হিসাব বছরের জন্য ৫ শতাংশ নগদ ও ৭ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটির আইপিও-পূর্ববর্তী শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৩ টাকা ৩ পয়সা, শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) ৩৭ টাকা ৪৪ পয়সা এবং শেয়ারপ্রতি নিট পরিচালন নগদ প্রবাহ ছিল ৩ টাকা ৯০ পয়সা।

পূর্বঘোষণা অনুসারে, আগামী ২১ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টায় আর্মি গলফ ক্লাবে বার্ষিক সাধারণ সভা আয়োজন করবে তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ। এজিএমের জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০ আগস্ট।

তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজের অনুমোদিত মূলধন ১০০ কোটি ও পরিশোধিত মূলধন ৫৯ কোটি ৪ লাখ টাকা। সর্বশেষ অনিরীক্ষিত মুনাফা ও বাজারদরের ভিত্তিতে এ শেয়ারের মূল্য আয় (পিই) অনুপাত ৮ দশমিক ৫৩।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

গেম্বলারদের থাবায় অর্ধ-শতাধিক দূর্বল ও স্বল্প মূলধনী কোম্পানি

gamlingনিজস্ব প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজার যখনই ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে, ঠিক তখনই সক্রিয় হয়ে উঠেছে গেম্বলাররা। এই চক্রের থাবায় রয়েছে দূর্বল মৌলভিত্তি ও স্বল্প মূলধনী সম্পন্ন অর্ধ শতাধিক কোম্পানি।

চক্রটি কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা, আর্থিক প্রতিবেদন এবং কোম্পানির পরিচালনা পরিষদের সংবেদনশীল তথ্য মোবাইল ফোন ও ফেসবুকে ছড়িয়ে কয়েকগুণ দাম বাড়িয়ে শেয়ার বিক্রি করে বাজার থেকে কোটি কোটি টাকা তুলে নিচ্ছে। সাধারণ বিনিয়োগকারীরা অতিলোভে এসব কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে সর্বস্বান্ত হচ্ছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই পরিস্থিতিতে আবারো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে শেয়ারবাজার। এ অবস্থায় নতুন করে বিনিয়োগের আগে কোম্পানি সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে বিনিয়োগ করা উচিৎ। তা না হলে বিনিয়োগকারীদের আরেক দফা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কায় রয়েছে।

আর বিনিয়োগকারীদের উচিত কোম্পানির ইপিএস ও পিই রেশিও দেখে ভালভাবে কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন যাচাই করে বিনিয়োগ করা। এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীর কারণে কিছু স্বল্পমূলধনী ও দুর্বল মৌলভিত্তি সম্পন্ন কোম্পানির শেয়ারের দাম কয়েকগুণ বেড়েছে। মূলত স্টক এক্সচেঞ্জ ও বিএসইসির দায়িত্বহীনতার কারণে ব্যবসা করে পার পেয়ে যাচ্ছে তারা।

বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সাইফুর রহমান বলেন, সম্প্রতি কিছু কোম্পানির শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পেয়েছে। কোম্পানিগুলোর প্রকৃত কারণ জানতে এরই মধ্যে কিছু কোম্পানির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। বাকি কোম্পানিগুলোর বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেবে বিএসইসি।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি দুর্বল মৌলভিত্তি ও স্বল্প মূলধনী যে সব কোম্পানি অতিমূল্যায়িত হয়েছে। সেগুলো হলো – আলহাজ টেক্স, বীচ হ্যাচারি, লিবরা ইনফিউশন্স, রহিমা ফুড, মুন্নু সিরামিক, জুট স্পিনার্স লিমিটেড, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, জাহিন টেক্সটাইল, জাহিন স্পিনিং, মুন্নু জুট স্টাফলার, এটলাস বাংলাদেশ, সমতা লেদার, শ্যামপুর সুগার, ঝিলবাংলা সুগার মিলস লিমিটেড, কোহিনূর কেমিক্যালস, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, নর্দার্ন জুট, জেমিনি সি ফুড, ফার কেমিক্যালস, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, বিডি ওয়েল্ডিং, রেনউইক যজ্ঞেস্বর, ইমাম বাটন, দুলামিয়া কটন, অলিম্পিক এক্সেসরিজ, আরামিট লিমিটেড, আজিজ পাইপস, বঙ্গজ, বিডি অটোকার, বিডি সার্ভিসেস, বার্জার পেইন্টস, দেশ গার্মেন্টস, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস, ইস্টার্ন কেবল, ফার কেমিক্যাল, ফারইস্ট লাইফ, ফাইন ফুডস, গোল্ডেন হার্ভেস্ট, ইনটেক অনলাইন, ইনফর্মেশন সার্ভিসেস লিমিটেড, জুট স্পিনার্স, মডার্ন ডায়িং, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, নর্দান জুট, ন্যাশনাল টি, ন্যাশনাল টিউবস, স্যালভো কেমিক্যাল, সাভার রিফ্রাক্টরিজ, সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ, সিঙ্গার বিডি ও সোনালী আঁশের শেয়ার।

সম্প্রতি স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকসের শেয়ারের দর তিন দিনের ব্যবধানে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ টাকার উপরে। গত ২৪ আগষ্ট কোম্পানিটির শেয়ার ৪৩ টাকায় সর্বশেষ লেনদেন হয়। যা গত বৃহস্পতিবার ২৭ আগষ্ট প্রায় ৭ টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫০ টাকা। এর আগে গত জুলাই মাসে স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকসের শেয়ারের দর হঠাৎ করেই বৃদ্দি পায়। টানা ৬ দিন শেয়ারটির দর একই গতিতে বাড়তে থাকে। এসময় শেয়ারটির দর ৩৫ টাকা থেকে ৫৫ টাকা দাঁড়ায়।

অস্বাভাবিক হারে দাম বাড়ার পেছনে কোম্পানির কাছে কোনো সংবেদনশীল তথ্য রয়েছে কিনা তা জানতে সব কোম্পানিকে চিঠি দিয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ। কোম্পানিগুলো তাদের জবাবে ‘দাম বাড়ার কারণ জানা নেই’ বলে জানিয়েছে।

তবে সম্প্রতি ১৩ কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে বলে জানিয়েছে বিএসইসি। চলতি মাসে ১৩ কোম্পানির অস্বাভাবিক হারে দাম বাড়ার পেছনে কারসাজি হচ্ছে বলে মনে করছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সার্ভিল্যান্স বিভাগ। কোম্পানিগুলো হলো জেমিনি সি ফুড, জাহিন স্পিনিং, ফার কেমিক্যাল, জাহিন টেক্সটাইল, আলহাজ টেক্সটাইল, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, বিডি ওয়েল্ডিং, রেনউইক যজ্ঞেস্বর, কাশেম ড্রাইসেল, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, বিচ হ্যাচারি এবং মুন্নু জুট স্টাফলার এবং অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এইচ