সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন সূচক কমেছে

dseনিজস্ব প্রতিবেদক :

সপ্তাহের ব্যবধানে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের সঙ্গে কমেছে মূল্য সূচক। এ সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে দশমিক ৯৬ শতাংশ। আর প্রধান সূচক কমেছে ১ দশমিক ৫২ শতাংশ। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, এ সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪৯০ কোটি ১৩ লাখ ৩১ হাজার টাকার। আর আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৫০৪ কোটি ৫৫ লাখ ৭৮ হাজার টাকার শেয়ার। এ হিসাবে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৪ কোটি ৪২ লাখ ৪৬ হাজার টাকার।

ডিএসই ব্রড ইনডেক্স বা ডিএসইএক্স সূচক কমেছে ১ .৫২ শতাংশ বা ৬৮.৫৮ পয়েন্ট। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএস৩০ সূচক কমেছে ১.৩০ শতাংশ বা ২২.২৮ পয়েন্ট। অপরদিকে শরীয়াহ বা ডিএসইএস সূচক কমেছে ১.৫৭ শতাংশ বা ১৭.০১ পয়েন্টে।

এ সময় ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৮৪ দশমিক ৩৩ শতাংশ। ‘বি’ ক্যাটাগরির কোম্পানির লেনদেন হয়েছে ৩ দশমিক ৫৬ শতাংশ। ‘এন’ ক্যাটাগরির ১০ দশমিক ৪৮ শতাংশ এবং ‘জেড’ ক্যাটাগরির লেনদেন হয়েছে ১ দশমিক ৬৪ শতাংশ।

সপ্তাহজুড়ে মোট ৩২৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৬৭টি কোম্পানির, দর কমেছে ২৪৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৩টির। আর লেনদেন হয়নি ৩টি কোম্পানির শেয়ার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

ফি না দেওয়ায় বিও অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেয়া হয়েছে : অর্থমন্ত্রী

muhit-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

নির্ধারিত সময়ে নবায়ন ফি জমা না দেওয়ায় ২০১৪-১৫ অর্থ বছরে এক লাখ ৩ হাজার ৮৩৩টি বেনিফিশিয়ারি ওনার্স বা বিও অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হয়েছে বলে সংসদ-কে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল অবদুল মুহিত।

বৃহস্পতিবার (১২ নভেম্বর) বিকেলে জাতীয় সংসদে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য কামাল আহমেদ মজুমদারের তারকা চিহ্নত প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী সংসদ-কে এ তথ্য জানান।
আরেক সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর অপর প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী জনান, বিনিয়োগ কমেনি বরং ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

তিনি বলেন, সরকারি ও বেসরকারি খাতে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ২০১১ সালের জুন পর্যন্ত ২৫১১.৩ বিলিয়ন টাকা যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৫ সালের জুন শেষে (সাময়িক তথ্য অনুযায়ী) ৪৩৮৪.৪ বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে।

২০১১ সালের জুনে দেশে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল জিডিপির ২৭.৪ শতাংশ যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেয়ে জুন-২০১৫ শেষে জিডিপির ২৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
ব্যাংকিং খাতে তারল্য বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, তারল্য উদ্বৃত্ত্বের পরিমাণ ২০১১ সালের জুন শেষে ছিল ৩৪০.৭১ বিলিয়ন টাকা। ২০১৫ সালের জুন পর্যন্ত দাঁড়িয়েছে ১১২৩.৫১ বিলিয়ন টাকা এবং আগস্ট ২০১৫ শেষে ১১৬৯.৪২ বিলিয়ন টাকায় দাঁড়িয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/