- ইফাদ অটোস
- বেক্সিমকো লিমিটেড
- কেডিএস অ্যাক্সেসরিজ
- অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ
- সাইফ পাওয়ারটেক
- তিতাস গ্যাস
- স্কয়ার ফার্মা
- কাশেম ড্রাইসেলস
- শাহজিবাজার পাওয়ার
- বেক্সিমকো ফার্মা।
Day: January 21, 2025
১৩ কোম্পানি স্পট মার্কেটে যাচ্ছে
শেয়ারবাজারে বিভিন্ন খাতের তালিকাভুক্ত ১৩ কোম্পানি মঙ্গলবার স্পট মার্কেটে যাচ্ছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানিগুলো হলো: প্রাইম টেক্সটাইল, ন্যাশনাল পলিমার, হাক্কানী পাল্প, গোল্ডেন হার্ভেস্ট, কহিনূর কেমিক্যাল, বারাকা পাওয়ার, কেপিপিএল, বিডিকম অনলাইন, অলিম্পিক এক্সেসরিজ, হা-ওয়েল টেক্সটাইল, সায়হাম টেক্সটাইল, ফু-ওয়াং ফুড এবং সেন্ট্রাল ফার্মা লিমিটেড।
জানা যায়, আগামী ১৯ নভেম্বর, বৃহস্পতিবার কোম্পানিগুলোর বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট। এর আগের ২ কার্যদিবস অর্থাৎ ১৭-১৮ নভেম্বর স্পট মার্কেটে হবে এসব কোম্পানির শেয়ার লেনদেন।
এসময় ব্লক/অডলটে লেনদেন করা যাবে। আর রেকর্ড ডেটের কারণে আগামী ১৯ নভেম্বর লেনদেন স্থগিত রাখবে এসব কোম্পানি।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বিএ
শেয়ারবাজারে ইতিবাচক ধারায় লেনদেন
শেয়ারবাজারে ব্যাংকের বাড়তি বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময়সীমা বাড়ানোর অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এতে বাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীরা আস্থা ফিরে পাচ্ছে। সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্রড ইনডেক্স বেড়েছে ৫১ পয়েন্ট। এদিন লেনদেন আগের দিনের চেয়ে ৮৭.৩৫ শতাংশ বেড়েছে।
দিনশেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্রড ইনডেক্স আগের দিনের চেয়ে ৫১.৬০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪৪৭৫.৮১ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১৩.১০ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১০৭৮.৪০ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১২.৯৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১৬৯৯.৩৫ পয়েন্টে।
দিনভর লেনদেন হওয়া ৩১৭টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২৩৮টির, কমেছে ৪৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার দর। যা টাকায় লেনদেন হয়েছে ৪১৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। গতকাল টাকায় লেনদেন হয়েছে ২২১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। সে হিসেবে আজ ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৮৭.৩৫ শতাংশ।
দিনভর লেনদেন হওয়া ৩০৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছিল ২৩৮টির, কমেছিল ৪৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছিল ৩৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার দর।
এদিকে দিনশেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক ৯০.৬৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৮৩১৯.১৬ পয়েন্টে। দিনভর লেনদেন হওয়া ২৩৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৭২টির, কমেছে ৪৪টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৮টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের। যা টাকার অংকে লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৪৯ লাখ ৩৬ হাজার টাকা।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম/বিএ
ইফাদ অটোসের ১ম প্রান্তিকে ইপিএস বেড়েছে
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি ইফাদ অটোস লিমিটেড প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত (জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৫) আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী ইপিএস বেড়েছে কোম্পানিটির । ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রথম প্রান্তিকে ইফাদ অটোসের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৮১ টাকা এবং শেয়ার প্রতি কার্যকারী নগদ প্রবাহের পরিমাণ হয়েছে (এনওসিএফপিএস) ৫.০৯ টাকা (মাইনাস) এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ৪৫.৮৭ টাকা। যা আগের বছরে একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ০.৫৯ টাকা, এনওসিএফপিএস ছিল ৩.২৯ টাকা (মাইনাস) এবং ৩০ জুন ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে এনএভিপিএস ছিল ৪৪.০১ টাকা। সে হিসেবে কোম্পানিটির ইপিএস বেড়েছে ১.২২ টাকা বা ২০৬.৭৮ শতাংশ।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ
বিওতে বোনাস পাঠিয়েছে সিডিবিএল
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি সায়হাম কটন মিলস লিমিটেড বিনিয়োগকারীদের বেনিফিশিয়ারী ওনার্স (বিও) হিবাসে বোনাস পাঠিয়েছে। সিডিবিএল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ৩০ এপ্রিল ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরে এ কোম্পানির ঘোষিত বোনাস শেয়ার সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) মাধ্যমে ১৫ নভেম্বর শেয়ার হোল্ডারদের নিজ নিজ বিও হিসাবে জমা হয়েছে।
উল্লেখ্য, সমাপ্ত অর্থবছরের বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ ক্যাশ এবং ১০ শতাংশ স্টকসহ মোট ১৫ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিলো কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ
ফারইস্ট নিটিংয়ের নগদ ও বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি ফারইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ৫ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাসসহ মোট ১৫ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। রবিবার অনুষ্ঠিত এ কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, ৩০ জুন ২০১৫ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২.৩৮ টাকা এবং শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভিপিএস) হয়েছে ২১.৮১ টাকা (পুর্নমুল্যায়িত)।
ঘোষিত ডিভিডেন্ড বিনিয়োগকারীদের সম্মতিক্রমে অনুমোদনের জন্য এ কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৩ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ফ্যাক্টরী প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হবে। আর এ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৬ ডিসেম্বর।
কোম্পানিটি গত বছর শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫ শতাংশ ক্যাশ এবং ১৫ শতাংশ স্টকসহ মোট ২০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিলো।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ সমন্বয়ে দুই বছর সময় পাচ্ছে ব্যাংক
শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোর অতিরিক্ত বিনিয়োগ আইনি সীমার মধ্যে নামিয়ে আনতে আরও দু’বছর সময় দেওয়া হবে। এ জন্য শিগগিরই ব্যাংক কোম্পানি আইন সংশোধন করা হবে। গতকাল রোববার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
শেয়ারবাজারে গত ৬ সপ্তাহ টানা দরপতন হয়েছে। বাজার-সংশ্লিষ্টদের অনেকেই বলছেন, ব্যাংকের অতিরিক্ত বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময়সীমা এগিয়ে আসাই এ দরপতনের বড় কারণ। মার্চেন্ট ব্যাংক, ব্রোকারেজ হাউস, সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানিসহ বিভিন্ন পক্ষ সময়সীমা বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আসছিল।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ব্যাংক কোম্পানি আইনের সংশোধনীর খসড়া তৈরি করতে ১০ দিন সময় লাগবে। এর পর মন্ত্রিসভার অনুমোদনের জন্য তোলা হবে। ব্যাংক কোম্পানি আইনের কারণে শেয়ারবাজার প্রভাবিত হচ্ছে। এই আইন শেয়ারবাজারে ভীতি সৃষ্টি করেছে। আইন সংশোধন করে বাড়তি বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময়সীমা দু’বছর বাড়ানো হবে । বিষয়টি এরই মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে অবহিত করা হয়েছে বলেও জানান অর্থমন্ত্রী ।
আগে ব্যাংকগুলোর শেয়ারবাজারে বিনিয়োগসীমা ছিল মোট দায়ের ১০ শতাংশ। ২০১৩ সালে আইনে সংশোধন এনে এ সীমা নির্ধারণ করা হয় মূলধনের ২৫ শতাংশ । সংশোধনী অনুযায়ী শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোর অতিরিক্ত বিনিয়োগ সমন্বয়ে সময় দেওয়া হয় ২০১৬ সালের ২০ জুলাই পর্যন্ত। অর্থমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী আইনটি পুনরায় সংশোধন হলে ব্যাংকগুলো অতিরিক্ত বিনিয়োগ সমন্বয়ে ২০১৮ সালের ২০ জুলাই পর্যন্ত সময় পাবে।
২০১৩ সালের জুলাই মাসে সংশোধনের আগে ব্যাংক কোম্পানি আইনে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের যে সীমা ছিল,তা বর্তমান সীমার চেয়ে অনেক বেশি। বাজারের অবস্থা খারাপ থাকায় সমন্বয় করতে হলে অনেক ব্যাংককে বড় অঙ্কের লোকসান গুনতে হবে। প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, বর্তমানে ২৬টি ব্যাংকের বিনিয়োগ তার মূলধনের ২৫ শতাংশ থেকে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত রয়েছে। শেয়ারবাজার-সংশ্লিষ্টদের দাবি, আইনি সীমার অতিরিক্ত বিনিয়োগের পরিমাণ ৬ থেকে ৭ হাজার কোটি টাকা। এ অবস্থায় ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ সমন্বয়ের সময় কাছকাছি হওয়ায় বড় ধরনের শেয়ার বিক্রির চাপ আসার শঙ্কায় ছিলেন বিনিয়োগকারীরা ।