ইয়াকিন পলিমারের ঋণমান প্রকাশ

yakinস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশলী খাতের কোম্পানি ইয়াকিন পলিমার লিমিটেড ঋণমান প্রকাশ করেছে। সম্প্রতি এই রেটিং প্রকাশ করেছে ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অফ বাংলাদেশ লিমিটেড (ক্রাব)। বৃহস্পতিবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়।

সূত্রটি জানায়, কোম্পানিটির ঋণমান এসেছে ‘বিবিবি২’।

২০১৬ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত প্রতিবেদন এবং ২০১৭ সালের ৩১ মার্চ ৯ মাসের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও হালনাগাদ অন্যান্য আর্থিক উপাত্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে ক্রাব।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

  1. রতনপুর স্টিল
  2. এ্যাকটিভ ফাইন
  3. ইফাদ অটোস
  4. ইউনাইটেড পাওয়ার
  5. মোজাফ্ফর স্পিনিং
  6. বিএসসি
  7. প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল
  8. ডরিন পাওয়ার
  9. বেক্সিমকো লিমিটেড
  10. ব্র্যাক ব্যাংক।

শেয়ারবাজার স্থিতিশীল লেনদেন ও মূল্য সূচক

DSE_CSE-smbdনিজস্ব প্রতিবেদক :

দেশের দুই শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) লেনদেন ও মূল্য সূচক আগের দিনের মতো স্থিতিশীল রয়েছে। লেনদেন আগের দিনের চেয়ে সামান্য কমেছে। তবে এদিন দুই শেয়ারবাজারেই সূচকের মিশ্র প্রবণতা ছিল। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

ডিএসই সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার দিনের শেষে ডিএসইতে ৫২৩ কোটি ৯১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতকাল বুধবার এই লেনদেন ৫৪৪ কোটি ৪৪ লাখ টাকা হয়। আজ দিনশেষে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কমেছে।

এদিন ডিএসইতে ডিএসইএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ১.১৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫৪১৩ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩.০৬ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১২৬০ পয়েন্টে। ডিএসই-৩০ সূচক ২.১১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ২০১১ পয়েন্টে।

এদিন দিনভর লেনদেন হওয়া মোট ৩২২টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১১৯টির, কমেছে ১৬২টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার দর।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ কোম্পানির মধ্যে রয়েছে – রতনপুর স্টিল, এ্যাকটিভ ফাইন, ইফাদ অটোস, ইউনাইটেড পাওয়ার, মোজাফ্ফর স্পিনিং, বিএসসি, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, ডরিন পাওয়ার, বেক্সিমকো লিমিটেড ও ব্র্যাক ব্যাংক।

এদিকে বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) ৩২ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। গতকাল বুধবার এই লেনদেন ৪০ কোটি ৮০ লাখ টাকা হয়। আজ দিনশেষে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে অনেকটাই কমেছে।

এদিন সিএসই সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৭৫৬ পয়েন্টে। সিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২৩০টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৮২টির, কমেছে ১০৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪০টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ছিল সিটি ব্যাংক ও বেক্সিমকো লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/সোনিয়া

২০ কোম্পানিতে বিদেশিদের বিনিয়োগ বাড়ছে

dseস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ২৬ কোম্পানিতে গত এপ্রিলে বিদেশিদের শেয়ার ধারণ বেড়েছে। এ সময় বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ কমেছে ২৩ কোম্পানিতে। একক কোম্পানি হিসেবে ওয়ান ব্যাংকের মোট শেয়ারে সর্বাধিক সাড়ে ৬ শতাংশ শেয়ার ধারণ বেড়েছে। বিপরীতে সর্বাধিক শূন্য দশমিক ৮০ শতাংশ কমেছে ব্র্যাক ব্যাংকে। প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে তালিকাভুক্ত ২৯৬ কোম্পানির মধ্যে ১২২টিতে বিদেশিদের বিনিয়োগ রয়েছে। গতকাল বুধবার পর্যন্ত প্রকাশিত ২৯২ কোম্পানির এ সংক্রান্ত তথ্য পর্যালোচনায় এসব তথ্য মিলেছে।

তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, আগের কয়েক মাসের ধারাবাহিকতায় গত মাসেও বিদেশিদের বিনিয়োগ বেড়েছে। অভিহিত মূল্যে অর্থাৎ শেয়ারের প্রকৃত মূল্য বিবেচনায় শেয়ারবাজারে বিদেশিদের অংশ শূন্য দশমিক ১১ শতাংশ বেড়ে ৩ দশমিক ৩৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ ১ হাজার ৮৮২ কোটি টাকা, যা গত মার্চের শেষে ছিল ১ হাজার ৮২৩ কোটি টাকা। আর বাজার মূলধনের হিসাবে বিদেশিদের বিনিয়োগের পরিমাণ ৬ দশমিক ৫০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে, যা মার্চ শেষে ছিল ৬ দশমিক ৪৪ শতাংশ।

তবে নতুন বিনিয়োগের পরও গত মাসের বেশিরভাগ দিনে দরপতনের কারণে বিদেশিদের ধারণ করা শেয়ারের মোট বাজারদর কমেছে ৫৪২ কোটি টাকা। গত এপ্রিল শেষে ১২২ কোম্পানিতে ধারণ করা শেয়ারের মোট বাজারমূল্য ছিল ২০ হাজার ১২ কোটি টাকা, যা গত মার্চ শেষে ছিল ২০ হাজার ৫৫৪ কোটি টাকা।

ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত ওয়ান ব্যাংকে বিদেশিদের সর্বাধিক শেয়ার কেনার পরিমাণ বেড়ে ৬ দশমিক ৫৬ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এ শেয়ারের সাড়ে ৪ শতাংশ এসেছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের থেকে। বাকিটা সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে এসেছে।

এর পরের অবস্থানে থাকা সিঙ্গার বাংলাদেশের মোট শেয়ারে বিদেশিদের অংশ সাড়ে ৫ শতাংশ বেড়ে ৭ দশমিক ১০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। এর পরের অবস্থানে থাকা ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিংয়ে (ডিবিএইচ) ২ দশমিক ২৪ শতাংশ বেড়ে ৩৭ দশমিক ৬১ শতাংশে, আমারা টেকনোলজিসে ১ দশমিক ০২ শতাংশ বেড়ে ১ দশমিক ২৮ শতাংশে, পদ্মা অয়েলের মোট শেয়ারে বিদেশিদের শেয়ার ধারণ শূন্য দশমিক ৫৩ শতাংশ বেড়ে ১ দশমিক ৪৪ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।

এছাড়া এক্সিম ব্যাংক, এনভয় টেক্সটাইল, উত্তরা ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, অ্যাকটিভ ফাইন, বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস (বিবিএস), প্রাইম ব্যাংক, জিএসপি ফাইন্যান্স, তিতাস গ্যাস, স্কয়ার ফার্মা, ফনিক্স ফাইন্যান্স, একমি ল্যাব, মালেক স্পিনিং, দি সিটি ব্যাংক, গ্রামীণফোন, ওরিয়ন ফার্মা, মারিকো এবং ইসলামী ব্যাংকের শূন্য দশমিক ০৪ শতাংশ থেকে শূন্য দশমিক ৪৯ শতাংশ পর্যন্ত শেয়ার ধারণ বেড়েছে।

বিপরীতে শূন্য দশমিক ৮০ শতাংশ কমে ব্র্যাক ব্যাংকে বিদেশিদের অংশ কমে ৪১ দশমিক ৫৪ শতাংশে নেমেছে। এরপরের অবস্থানে থাকা শাশা ডেনিমে বিদেশীদের অংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৯৫ শতাংশ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এসব শেয়ার গেছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হিসাবে। ড্যাফোডিল কম্পিউটার্সে শূন্য দশমিক ৬৪ শতাংশ কমে ১ দশমিক ৬৮ শতাংশে নেমেছে।

এ ছাড়া বেক্সিমকো ফার্মা, এমআই সিমেন্ট, ওরিয়ন ইনফিউশনস, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, বাটা সু, আইডিএলসি, ফারইস্ট ফাইন্যান্স, বেক্সিমকো লিমিটেড, লংকা-বাংলা ফাইন্যান্স, বিএসআরএম স্টিল, ইউনিট হোটেল, খুলনা পাওয়ার, ন্যাশনাল ব্যাংক, মোজাফফর হোসেন স্পিনিং, আইপিডিসি, বার্জার পেইন্টস এবং প্যাসিফিক ডেনিমের মোট শেয়ারে বিদেশিদের অংশ শূন্য দশমিক ০২ শতাংশ থেকে শূন্য দশমিক ২৫ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে।

এদিকে পরিমাণে কম হলেও টানা অষ্টম মাসে দেশের শেয়ারবাজারে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নিট পোর্টফোলিও বিনিয়োগ বৃদ্ধির খবর দিয়েছিল ডিএসই। গত এপ্রিলে এ শেয়ারবাজারের মাধ্যমে বিদেশিরা মোট ৪৬৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার কেনেন। বিপরীতে বিক্রি করেন ৩৯৮ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার। অর্থাৎ গত মাসে বিদেশিদের নিট বিনিয়োগ ছিল ৭০ কোটি টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএস

বার্জার পেইন্টসের ৪২৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা

barzerস্টকমার্কেট ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন খাতের কোম্পানি বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালনা বোর্ড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য মোট ৪২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। বৃহস্পতিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, ৩১ মাচ ২০১৭ পর্যন্ত সমাপ্ত ১৫ মাসের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে এই লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি।

এর আগে কোম্পানিটি ১৭৫ শতাংশ নগদ অন্তর্বর্তীকাল লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

এ সময় কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি আয় করেছে ১০৯ টাকা। ৩১ মার্চ পর্যন্ত বিমাটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৫৯.৫১ টাকা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল যথাক্রমে ৭৭.২৩ টাকা এবং ১৮৬.৪২ টাকা। একই সময়ে নগদ অর্থপ্রবাহ ১১৬.৩৭ টাকা দাঁড়িয়েছে।

আগামী ১৬ জুলাই কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। আর রেকর্ড ডেট নির্ধারণ হয়েছে ১৪ জুন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএস