- ইউনাইটেড পাওয়ার
- বিবিএস ক্যাবলস
- ফরচুন সুজ
- সায়হাম টেক্সটাইল
- সিঙ্গার বিডি
- কেডিএস এক্সেসরিজ
- দ্যা পেনিনসুলা
- লিগ্যাসী ফুটওয়ার
- সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ
- মুন্নু সিরামিকস।
Day: November 21, 2024
ঢাকা ব্যাংকের ৫ লাখ শেয়ার কিনবেন পরিচালক
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান ঢাকা ব্যাংক লিমিটেডের একজন উদ্যোক্তা ৫ লাখ শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। মঙ্গলবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
সূত্র জানায়, আব্দুল হাই সরকার নামে এই উদ্দ্যোক্তা পরিচালক ৫ লাখ শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন।
ঘোষণার পর ৩০ দিনের মধ্যে পাবলিক মার্কেট হতে এই উদ্যোক্তা পরিচালক উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার ক্রয় করবেন।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি
গ্রামীনফোনের শেয়ার বিভাগের অফিস পরিবর্তন
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত টেলিকম খাতের কোম্পানি গ্রামীনফোন লিমিটেডের শেয়ার বিভাগের অফিস পরিবর্তন করা হয়েছে। মঙ্গলবার ডিএসই সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।
সূত্র জানায়, কোম্পানিটির শেয়ার বিভাগের অফিস রাজধানীর কুড়িল বিশ্বরোডে সিমেক্স ট্রেড সেন্টারের তৃতীয় তলায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
এখন হতে সকল বিনিয়োগকারী ও স্টোক হোল্ডারদের এই অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি
আইএফআইসি ব্যাংকের দ্বিতীয় প্রান্তিকের ইপিএস ১৬ পয়সা
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেডের চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৬ পয়সা। মঙ্গলবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্যাংকটির চলতি বছরের এপ্রিল-জুন অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ার প্রতি কনসোলিটেডেড আয় হয়েছে ১৬ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩৯ পয়সা।
চলতি বছরের জানুয়ারি-জুন বা ৬ মাসের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ার প্রতি কনসোলিটেডেড আয় হয়েছে ৪৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬২ পয়সা।
চলতি বছর এই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ হয়েছে ১৬.৯০ টাকা, যা গত বছর ৩০ জুন যা ছিল ১১.০৯ টাকা।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি
আমান কটনের লেনদেন শুরু ৬ আগষ্ট
আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ৬ আগষ্ট এই শেয়ার লেনদেন শুরু হবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
ডিএসই জানায়, কোম্পানিটি নতুন হিসাবে এন ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে। কোম্পানির ট্রেডিং কোড “ACFL” আর ডিএসইতে কোম্পানির কোড নম্বর ১৭৪৭৭.
সূত্র থেকে জানা যায়, সম্প্রতি আইপিও শেয়ার শেয়ারহোল্ডারদের বিও হিসাবে জমা দেওয়ার পক্রিয়া সম্পন্ন করে সিডিবিএল। ইতোমধ্যে এ কোম্পানিটির শেয়ার অনুমোদন দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এর আনুমোদন সাপেক্ষে উভয় শেয়ারবাজারে আমান কটন ফাইবার্স লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন শুরু হবে।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড
২০১৭-১৮ সালে পাঁচ দেশ থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৬২ শতাংশ
দেশের অন্যতম প্রধান অর্থনৈতিক চালিকাশক্তি রেমিট্যান্স আহরণে প্রবাসে দিন-রাত পরিশ্রম করছেন এ দেশের কর্মীরা। কাষ্টার্জিত অর্থ থেকে বিদায়ী ২০১৭-১৮ অর্থবছরে মোট এক হাজার ৪৯৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন তাঁরা।
রেমিট্যান্স প্রবাহের দিক থেকে শীর্ষ ১০ দেশের তালিকায় রয়েছে সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাষ্ট্র, কুয়েত, মালয়েশিয়া, যুক্তরাজ্য, ওমান, কাতার, ইতালি ও বাহরাইন। এর মধ্য থেকে প্রথম পাঁচ দেশ থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৬২.২৪ শতাংশ। আলোচ্য অর্থবছরে শীর্ষ পাঁচ দেশ থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৯৩২ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। এ ছাড়া বরাবরের মতো এবারও সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে সৌদি আরব থেকে। এই দেশটি থেকে ২৫৯ কোটি ১৫ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা, যা বাংলাদেশের মোট রেমিট্যান্সের ১৭ শতাংশেরও বেশি। রেমিট্যান্স প্রবাহের দিক থেকে সৌদি আরবের পরেই রয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ২৪২ কোটি ৮০ লাখ ডলার এসেছে দেশটি থেকে।
এর পরেই রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বিদায়ী অর্থবছরে ১৯৯ কোটি ৭৪ লাখ ডলার এসেছে দেশটি থেকে। এ বছর কুয়েত থেকে ১১৯ কোটি ৯৭ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পেয়েছে বাংলাদেশ।
একই সময়ে মালয়েশিয়া থেকে ১১০ কোটি ৭২ লাখ ডলার, যুক্তরাজ্য থেকে ১১০ কোটি ৫৫ লাখ ডলার, ওমান থেকে ৯৫ কোটি ৮১ লাখ ডলার, কাতার থেকে ৮৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার, ইতালি থেকে ৬৬ কোটি ২২ লাখ ডলার এবং বাহরাইন থেকে এসেছে ৫৪ কোটি ১৬ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলে আসা এক হাজার ৪৯৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স আগের অর্থবছরে আসা রেমিট্যান্সের তুলনায় ১৭.৩ শতাংশ বেশি। এর আগে ২০১৬-১৭ অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল এক হাজার ২৭৭ কোটি ডলার।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড
মোবাইল ব্যাংকিংয়ের নেতৃত্ব থাকছে ব্যাংকের হাতেই
মোবাইল ব্যাংকিংয়ের নেতৃত্ব থাকবে ব্যাংকের হাতেই। বিদ্যমান মোবাইল ফিন্যানশিয়াল সার্ভিসেস (এমএফএস) প্রতিষ্ঠানগুলো যেভাবেই থাকুক না কেন ভবিষ্যতে কোনো ব্যাংক এই সেবা চালু করতে চাইলে তাকে একটি সাবসিডিয়ারি বা সহযোগী প্রতিষ্ঠান খুলতে হবে।
ওই প্রতিষ্ঠানের কমপক্ষে ৫১ শতাংশ মালিকানা থাকতে হবে মূল প্রতিষ্ঠান অর্থাৎ ব্যাংকের হাতে। বাকি অংশ ৪৯ শতাংশ মালিকানায় ব্যাংক বা ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান, এনজিও এবং আর্থিক খাতের প্রযুক্তি সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানকেও ইক্যুয়িটি পার্টনার হিসেবে নেওয়া যাবে। তবে এমএফএস পরিচালনার মূল দায়-দায়িত্ব থাকবে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের হাতেই। কোনো অবস্থাতেই মোবাইল অপারেটগুলো মালিকানায় থাকতে পারবে না। কমপক্ষে ৪৫ কোটি টাকা মূলধন নিয়ে সহযোগী প্রতিষ্ঠান চালু করতে হবে।
এই বিষয়গুলোর পাশাপাশি আরো বেশ কিছু নতুন সুযোগ রেখে গতকাল ‘বাংলাদেশ মোবাইল ফিন্যানশিয়াল সার্ভিসেস নীতিমালা-২০১৮’ জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেই সঙ্গে ২০১১ সালের জারি করা নীতিমালা এবং এর পরবর্তী সময়ের সংশোধন ও সংযোজনকৃত নির্দেশনার ওপর নতুন জারি করা নীতিমালা প্রতিস্থাপন করা হয়। তবে এই নীতিমালার সঙ্গে এমএফএসগুলোকে বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটলমেন্ট নীতিমালা ২০১৪ এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক আইন মেনে চলতে বলা হয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশের মতো ‘টেলিকম নেতৃত্বাধীন মডেল’ তথা মোবাইল অপারেটরদের কর্তৃত্বে মোবাইল ব্যাংকিং করার জন্য অপারেটরগুলো দাবি জানিয়ে এলেও বাংলাদেশ ব্যাংক নতুন নীতিমালার মাধ্যমে স্পষ্ট করে দিয়েছে বর্তমানের মতো ব্যাংকের নেতৃত্বেই মোবাইল ব্যাংকিং পরিচালিত হবে। নতুন নীতিমালা অনুযায়ী, এমএফএস প্রতিষ্ঠানগুলো পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার হিসেবেও কাজ করতে পারবে।
নীতিমালায় বলা হয়েছে, মোবাইল নম্বর হবে গ্রাহকের মোবাইল অ্যাকাউন্ট। ব্যাংকের মতো করেই সব তথ্য-উপাত্ত নিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলার পর গ্রাহকরা এজেন্ট পয়েন্ট ছাড়াও এটিএম বুথ, ব্যাংকের শাখা ও সংযুক্ত ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে ক্যাশ ইন ও ক্যাশ আউট করতে পারবেন। তা ছাড়া ব্যক্তি হিসাব থেকে ব্যক্তি হিসাবে টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে এখন থেকে অন্য এমএফএস প্রতিষ্ঠানের হিসাবেও টাকা পাঠানো যাবে। বৈধ উপায়ে ব্যাংকের মাধ্যমে বিদেশ থেকে পাঠানো রেমিট্যান্সের অর্থ সুবিধাভোগীর কাছে পৌঁছে দেওয়া যাবে। তবে কোনো অবস্থায় দেশের বাইরে থেকে রেমিট্যান্সের অর্থ দেশে আনা যাবে না। বর্তমানেও এসব নিয়ম প্রচলিত আছে।
মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানগুলো নিজের তহবিল থেকে কোনো ঋণ দিতে পারবে না। তবে স্বীকৃত ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, এনজিও, ক্ষুদ্র ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান ঋণ বিতরণের কাজ করতে পারবে। বর্তমানে ১৮টি ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং সেবা রয়েছে।
মোবাইল ব্যাংকিং লাইসেন্সের জন্য বর্তমানের মতো শুধু বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো আবেদন করতে পারবে। লাইসেন্স পাওয়ার পর ১২ মাসের মধ্যে কার্যক্রম শুরু না করলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক চাইলে ওই প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল করতে পারবে।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের দ্বিতীয় প্রান্তিকের ইপিএস ৩ পয়সা
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেডের চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ পয়সা। মঙ্গলবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্যাংকটির চলতি বছরের এপ্রিল-জুন অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ার প্রতি কনসোলিটেডেড আয় হয়েছে ৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৪ পয়সা।
চলতি বছরের জানুয়ারি-জুন বা ৬ মাসের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ার প্রতি কনসোলিটেডেড আয় হয়েছে ১০ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৪২ পয়সা।
চলতি বছর এই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ হয়েছে ১৫.৫৫ টাকা, যা গত বছর ৩০ জুন যা ছিল ১৪.৩৯ টাকা।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি
কর্ণফুলি ইন্স্যুরেন্সের দ্বিতীয় প্রান্তিকের ইপিএস ২৬ পয়সা
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলি ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৬ পয়সা। মঙ্গলবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিমাটির চলতি বছরের এপ্রিল-জুন অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৬ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৫ পয়সা।
চলতি বছরের জানুয়ারি-জুন বা ৬ মাসের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ার প্রতি কনসোলিটেডেড আয় হয়েছে ৬৫ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬৩ পয়সা।
চলতি বছর এই প্রান্তিকে বিমাটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ হয়েছে ১৯.৩৮ টাকা, যা গত বছর ৩০ জুন যা ছিল ১৮.৫২ টাকা।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি
ব্যাংক এশিয়ার দ্বিতীয় প্রান্তিকের ইপিএস ৫৬ পয়সা
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান ব্যাংক এশিয়া লিমিটেডের চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৩ পয়সা। মঙ্গলবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্যাংকটির চলতি বছরের এপ্রিল-জুন অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ার প্রতি কনসোলিটেডেড আয় হয়েছে ২৩ পয়সা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩১ পয়সা।
চলতি বছরের জানুয়ারি-জুন বা ৬ মাসের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী শেয়ার প্রতি কনসোলিটেডেড আয় হয়েছে ১.১০ টাকা। যা আগের বছর একই সময় ছিল ৬৯ পয়সা।
চলতি বছর এই প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণ হয়েছে ১৯.৯৫ টাকা, যা গত বছর ৩০ জুন যা ছিল ১৭.৬৪ টাকা।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি