1. ব্র্যাক ব্যাংক
  2. ইউনাইটেড পাওয়ার
  3. বেক্সিমকো লিমিটেড
  4. ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেনন্স
  5. প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল
  6. জেএমআই সিরিঞ্জ
  7. খুলনা পাওয়ার
  8. বিবিএস ক্যাবলস
  9. কনফিডেন্স সিমেন্ট
  10. গ্রামীনফোন লিমিটেড।

লভ্যাংশ কম দেওয়ায় বি ক্যাটাগরিতে এ্যাপোলো ইস্পাত

Apollo ispatস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি এ্যাপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স লিমিটেড লভ্যাংশ কম দেওয়ায় ‘এ’ থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে নামানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়।

আগামী ১ জানুয়ানি থেকে কোম্পানিটি ‘বি’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে উভয় শেয়ারবাজারে।

জানা গেছে, এ্যাপোলো ইস্পাত লিমিটেড ২০১৮ সালে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করে।

এর আগে কোম্পানিটি লেনদেন এ ক্যাটাগতি লেনদেন হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এম

ইউনাইটেড এয়ারের রেজিষ্টার্ড অফিস পরিবর্তন

united airস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ভ্রমণ প্রণোদনা শিল্প খাতের কোম্পানি ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ লিমিটেডের রেজিস্টার্ড অফিস পরিবর্তন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র জানায়, কোম্পানিটির রেজিস্টার্ড অফিস রাজধানীর উত্তরায় মডেল টাউনে স্থানান্তর করা হয়েছে।

আগামী ১ জানুয়ারি হতে সকল বিনিয়োগকারী ও স্টেক হোল্ডারদের এই অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজের ২০ কোটি টাকার আইপিও অনুমোদন

bsecস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডেকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে শেয়ারবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহণের অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৬৭০তম কমিশন সভায় কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, সভায় কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের ২ কোটি সাধারণ শেয়ার আইপিওর মাধ্যমে ইস্যু করার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটি বাজার থেকে ২০ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। এ অর্থ কোম্পানিটি প্লান্ট ও যন্ত্রপাতি ক্রয় ও স্থাপন, ভবন ও সিভিল ওয়ার্ক খাত, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে। ৩০ জুন ২০১৮ সমাপ্ত বছরের সর্বশেষ নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী পুনঃমূল্যায়ন ছাড়া নীট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস রিভ্যালুয়েশন ছাড়া) দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ০৬ টাকা (কোম্পানিটি কোনো সম্পদ পুনঃমূল্যায়ন করেনি) এবং শেয়ার প্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ২ দশমিক ৬০ টাকা ও ডায়লুটেড শেয়ার প্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ১ দশমিক ০৩ টাকা। ভারিত গড় হারে শেয়ার প্রতি মুনাফা (ইপিএস) হয়েছে ০ দশমিক ৮৭ টাকা।

আইপিওতে কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে এমটিবি ক্যাপিটাল লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

অ্যাপসের মাধ্যমে শেয়ার লেনদেন ফি বাতিল করলো ডিএসই

dseস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

তথ্য-প্রযুক্তির অগ্রগতিতে ব্রোকারেজ হাউসে না গিয়েই শেয়ারবাজারে স্মার্টফোন অ্যাপসের মাধ্যমে শেয়ার লেনদেনে ফি বাতিল করা হয়েছে। বুধবার ডিএসই এ সংক্রান্ত একটি নোটিসে এ তথ্য জানিয়েছে।

অ্যাপসের মাধ্যমে শেয়ার লেনদেনে ফি ধার্য করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। সম্প্রতি জানানো হয়, আগামী বছরের প্রথম দিন থেকে অ্যাপস ব্যবহারে ১৫০ টাকা ফি দিতে হবে বিনিয়োগকারীকে।

গত রবিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে ফি নির্ধারণসংক্রান্ত একটা বার্তা দেওয়া হয়েছে। এর আগে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ডিএসই জানায়, আগামী ১ জানুয়ারি থেকে ‘ডিএসই মোবাইল অ্যাপস’ ব্যবহারকারীদের প্রতি মাসে ১৫০ টাকা করে ফি দিতে হবে। এ জন্য সব ট্রেকহোল্ডারদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্যও বলা হয়েছে।

গত ২০১৬ সালের ৯ মার্চ থেকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে লেনদেনের নতুন মাত্রা যুক্ত করে। এখন পর্যন্ত এই অ্যাপস ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৪০ হাজার ছাড়িয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

বিশ্বজুড়ে খাদ্যপণ্যের দাম দুই বছরে সর্বনিম্ন

ooooস্টকমার্কেবিডি ডেস্ক :

বিশ্ববাজারে কমেছে খাদ্যপণ্যের দাম। গত নভেম্বরে দাম কমে দুই বছরে সর্বনিম্ন হয়েছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) জানায়, ভোজ্য তেল, দুগ্ধপণ্য ও খাদ্যশস্যের দাম হ্রাস পাওয়ায় সার্বিক খাদ্যপণ্যের বাজার নিম্নমুখী। গত মাসে এফএওর খাদ্য সূচক কমে হয় ১৬০.৮ পয়েন্ট। যা ২০১৬ সালের মে মাসের পর থেকে সর্বনিম্ন। গত অক্টোবরে খাদ্য সূচক ছিল ১৬২.৯ পয়েন্ট। ওই মাসেও বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের দাম কমেছে।

এফএও জানায়, গত মাসে ভোজ্য তেলের দাম আগের মাসের চেয়ে কমেছে ৫.৭ শতাংশ। এতে টানা ১০ মাস কমে ভোজ্য তেল ১২ বছরে সর্বনিম্নে নেমেছে। দুগ্ধপণ্যের দাম কমেছে ৩.৩ শতাংশ। টানা ষষ্ঠ মাস দুগ্ধপণ্যের দাম কমল। এ দর এক বছর আগের একই সময়ের তুলনায় ১৩.৯ শতাংশ কম। তবে আগের মাসের তুলনায় চিনির দাম বেড়েছে ৪.৪ শতাংশ। টানা তিন মাস দাম বাড়ল। চিনির দাম বাড়ার বড় কারণ ব্রাজিলে উৎপাদন হ্রাস।

সংস্থা আরো জানায়, বিশ্ববাজারে বাড়ছে গমের দাম। বৃষ্টিপাত কমায় অস্ট্রেলিয়া ও কানাডাসহ কয়েকটি দেশ থেকে সরবরাহ হ্রাস পাবে গমের। ২০১৮-১৯ বর্ষে বিশ্বে গম উৎপাদন হবে ৭২৫.১ মিলিয়ন টন, যা গত বছরের চেয়ে ৪.৩ শতাংশ কম। এর বিপরীতে দাম কমছে এশিয়ার প্রধান খাদ্যপণ্য চালের। এশিয়ার দেশগুলোতে আবাদ বাড়ায় এ বছর বিশ্বে চাল উৎপাদন বাড়বে ১.৩ শতাংশ। ২০১৭ সালে যেকোনো সময়ের চেয়ে সর্বোচ্চ চাল উৎপাদন হয়েছিল। এ বছর তা-ও ছাড়িয়ে যাচ্ছে। রপ্তানিকারক দেশগুলোর প্রতিযোগিতার পাশাপাশি মুদ্রার অবমূল্যায়নে চালের দাম কমছে।

এফএওর মতে এ বছর চাল ও গমের বাণিজ্য কমবে, তবে ভুট্টার বাণিজ্য বাড়বে। ২০১৮ সালে বিশ্বে খাদ্যশস্য উৎপাদন হবে ২.৫৯৫ বিলিয়ন টন, যা ২০১৭ সালের রেকর্ড উৎপাদনের চেয়ে ২.৪ শতাংশ কম। রয়টার্স, এফএও ওয়েবসাইট।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

চলতি বছরে সবচেয়ে বেশি অর্থ ছাড় করেছে এডিবি

adbস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বিদেশি সহায়তার অর্থ ছাড় কিছুটা বেড়েছে। চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) ১৮৬ কোটি ৯৫ লাখ ডলার ছাড় করেছে দাতা সংস্থা ও দেশগুলো। চলতি বাজারদরে (৮৪ টাকা প্রতি ডলার) টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ প্রায় ১৫ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। গত ২০১৭-১৮ অর্থবছরের একই সময়ে দাতারা ছাড় করেছিল ১৭০ কোটি ৯৫ লাখ ডলার। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ ছিল ১৪ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা। সেই হিসাবে গতবারের তুলনায় এবার বিদেশি সহায়তার ছাড় করা অর্থের পরিমাণ বেড়েছে ১ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) হালনাগাদ তথ্যে বিদেশি সহায়তার এই চিত্র পাওয়া গেছে।

এদিকে গতবারের তুলনায় এবার সরকারের সুদাসল পরিশোধ বাবদ ব্যয়ও কিছুটা বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে সরকার সুদাসলসহ মোট ৬০ কোটি ৪১ লাখ ডলার ঋণ শোধ করেছে। গতবার একই সময়ে সরকার ঋণের সুদাসল বাবদ ৫২ কোটি ডলার ব্যয় করেছিল। চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর সময়ে সরকার ৪৫ কোটি ১৮ লাখ ডলার আসল বাবদ আর ১৫ কোটি ২৩ লাখ ডলার সুদ বাবদ পরিশোধ করেছে। এসব সুদ ও আসল পরিশোধের পর ওই পাঁচ মাসে সরকারের বিদেশি সহায়তা বাবদ নিট প্রাপ্তি হয়েছে ১২৭ কোটি ডলারের মতো। যদিও বিদেশি ঋণের সুদাসল পরিশোধের জন্য বাজেটে আলাদা বরাদ্দ রাখা হয়।

বিদেশি দাতা সংস্থা ও দেশগুলোর কাছ থেকে অর্থসহায়তা পাওয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যাপক হারে কমেছে। চলতি অর্থবছরে এ পর্যন্ত (জুলাই-নভেম্বর) নতুন করে ৩৮২ কোটি ৪৫ লাখ ডলারের সমপরিমাণ অর্থসহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে উন্নয়ন সহযোগীরা। গতবার একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ৬৭১ কোটি ডলার। ইআরডি সূত্রে জানা গেছে, গতবার ওই সময়ে ভারতের তৃতীয় লাইন অব ক্রেডিট (এলওসি), পদ্মা রেল সেতু প্রকল্পের মতো বড় প্রকল্পের অর্থের প্রতিশ্রুতি মিলেছিল। তাই প্রতিশ্রুতির পরিমাণ বেড়েছিল। এখন এসব উৎস থেকে অর্থ ছাড় শুরু হয়েছে। তাতে সার্বিকভাবে বিদেশি সহায়তাপ্রাপ্তি বেড়েছে।

ইআরডি সূত্রে আরও জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে সব মিলিয়ে ৭১৭ কোটি ডলার বিদেশি সহায়তা ছাড় করে তা বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যবহার করতে চায় সরকার। গতবার অবশ্য ৭১৭ কোটি ৫০ লাখ ডলারের সমপরিমাণ অর্থ ছাড় হয়েছিল।

গত জুলাই-নভেম্বর সময়ে সবচেয়ে বেশি অর্থ ছাড় করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। সংস্থাটির ছাড় করা অর্থের পরিমাণ ৪১ কোটি ৬৩ লাখ ডলার। এ ছাড়া বিশ্বব্যাংক ৩৬ কোটি ৮৭ লাখ ডলার, জাপানের সাহায্য সংস্থা জাইকা ৩০ কোটি ২৫ লাখ ডলার ছাড় করেছে।

দাতা দেশ ও সংস্থাগুলো সরকারের নেওয়া বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) অন্তর্ভুক্ত প্রকল্পে অর্থসহায়তা দিয়ে থাকে। তুলনামূলক কম সুদে ঋণ পাওয়া যায় বলে সরকার এসব ঋণ নিয়ে থাকে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি/জেড

অর্থ পাচার রোধে ব্যাংকগুলোকে কেন্দ্রীয় বাংকের সতর্ক বার্তা

bbস্টকমার্কেট প্রতিবেদক :

আমদানির আড়ালে অর্থপাচার ঠেকাতে দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। দেশে বৈদেশিক মুদ্রার বাজার অস্থিতিশীল হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ থেকে ব্যাংকগুলোকে চিঠি দেওয়া হয়। ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, আমদানির আড়ালে নানা কৌশলে একটি চক্র বিদেশে অর্থ সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তাই যেকোনও এলসি (ঋণপত্র) খোলার আগে সর্তকতার সঙ্গে যাচাই করতে হবে।

চিঠিতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে দেশে বৈদেশিক মুদ্রার বাজার অস্থিতিশীল। এর মূল কারণ ডলারের বিপুল চাহিদা। এই চাহিদা তৈরি হয়েছে বড় আকারের আমদানি বাণিজ্য থেকে।

এ প্রসঙ্গে একটি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ‘যখন ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার সংকট ছিল, তখন থেকেই আমদানিতে এলসি (লেটার অব ক্রেডিট—ঋণপত্র) খোলার ক্ষেত্রে আমরা সর্তকতা অবলম্বন করছি। এছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ব্যাংকগুলোকে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়, যাতে আমরা অপ্রয়োজনীয় আমদানিতে এলসি না খুলি। এ কারণে আমরা এখন এলসি খুলতে বেশ সর্তক আছি।’এদিকে ঝুঁকিপূর্ণ দেশ থেকে আসা রফতানি ও প্রবাসী আয়ের গতি-প্রকৃতির দিকে বিশেষ দৃষ্টি দিতে ব্যাংকগুলোকে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। আমদানি ও রফতানির ঋণপত্র খোলার সময় বেশি ও কম মূল্য দেখানোর বিষয়ে সচেতন থাকতে ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সজাগ থাকতে বলা হয়েছে আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিটের ওই চিঠিতে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

জাহিন টেক্সটাইলের ক্যাটাগরি বি তে নামল

zahinস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি জাহিন টেক্সটাইল লিমিটেড লভ্যাংশ কম দেওয়ায় ‘এ’ থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে নামানো হয়েছে। বুধবার ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়।

আগামী ২৭ ডিসেম্বর থেকে কোম্পানিটি ‘বি’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে উভয় শেয়ারবাজারে।

জানা গেছে, জাহিন টেক্সটাইল লিমিটেড ২০১৮ সালে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে।

এর আগে কোম্পানিটি লেনদেন এ ক্যাটাগতি লেনদেন হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এ

  1. খুলনা পাওয়ার
  2. বেক্সিমকো ফার্মা
  3. ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেনন্স
  4. সায়হাম টোক্সটাইল
  5. ইউনাইটেড পাওয়ার
  6. জেএমআই সিরিঞ্জ
  7. সায়হাম কটন
  8. বিডিকম অনলাইন
  9. শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ
  10. এমজেএল বিডি লিমিটেড।