হজের টাকা ফেরতের আবেদন ১২ জুলাইয়ের পর

hajj-bg20200224143447স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে এ বছর হজে যাওয়ার সুযোগ না থাকায় কেউ চাইলে নিবন্ধনের পুরো টাকাই ফেরত নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে কোনো সার্ভিস চার্জ কেটে রাখা হবে না।

কেউ টাকা ফেরত নিতে চাইলে ১২ জুলাইর পর আবেদন করতে হবে।

বুধবার দুপুরে হজ নিয়ে অনলাইন সভায় এই সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

ধর্ম মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আনোয়ার হোসোইন বলেন, “এ বছর হজে যাওয়ার পথ বন্ধ হওয়ায় নিবন্ধনকারীরা ইচ্ছে করলে সামনে বছর যেতে পারবেন আর টাকা উত্তোলন করতে চাইলে কোনো ধরনের সার্ভিস চার্জ ছাড়াই টাকা তুলে নিতে পারবেন।”

করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে এবছর নতুন করে বিদেশিদের কেউ হজের জন্য সৌদি আরবে যেতে না পারলেও সেখানে অবস্থানরত বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের মধ্য থেকে সীমিত সংখ্যকদের নিয়ে পালিত হবে মুসলিমদের সবচেয়ে ধর্মীয় জমায়েতের এই আনুষ্ঠানিকতা।

সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সোমবার এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছে বলে বিবিসিসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম খবর দিয়েছে।

এবার বাংলাদেশ থেকে ৬৪ হাজার ৫৯৪ জন হজে যেতে আগ্রহী ছিলেন। সৌদি সরকারের এই সিদ্ধান্তের কারণে তাদের হজে যাওয়া হচ্ছে না।

ধর্ম সচিব মো. নুরুল ইসলাম, হাবের সভাপতিসহ হজের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের উপস্থিতিতে সভায় যেসব সিদ্ধান্ত হয় সেগুলো হল-
>> চলতি বছরের প্রাক-নিবন্ধন এবং নিবন্ধন যথারীতি ২০২১ (১৪৪২ হিজরি) সালের প্রাক নিবন্ধন এবং নিবন্ধন হিসেবে কার্যকর থাকবে।

>> আগামী বছর ২০২১ সালে কোনো কারণে হজ প্যাকেজের ব্যয় হ্রাস-বৃদ্ধি হলে তা হজযাত্রীর জমাকৃত অর্থের সমন্বয় করা হবে।

>> কোনো হজযাত্রী নিবন্ধন বাতিল করলে একইসাথে তার প্রাক-নিবন্ধন বাতিল হয়ে যাবে এবং তাকে নতুন করে প্রাক-নিবন্ধন করে হজে যেতে হবে।

>> কোনো হজযাত্রী টাকা উত্তোলন করতে চাইলে অনলাইনে মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আবেদন করবেন এবং কোনো সার্ভিস চার্জ কর্তন ছাড়াই তাকে তার সমুদয় অর্থ ফেরত দেয়া হবে।

>> বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রী নিবন্ধনের টাকা উত্তোলন করতে চাইলে সংশ্লিষ্ট হজ এজেন্সির মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করবেন এবং মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন সাপেক্ষে হজ এজেন্সির মাধ্যমে অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে অর্থ গ্রহণ করবেন।

>> সরকারি অথবা বেসরকারি ব্যবস্থাপনার যেসব হজযাত্রী নিবন্ধনের টাকা তুলতে চান তাদেরকে আগামী ১২ জুলাইয়ের আবেদন করতে হবে।

সভায় সদ্য মারা যাওয়া ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মো. আব্দুল্লাহর আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

বিদ্যুতের অতিরিক্ত বিলের সমন্বয় করা হবে : নসরুল হামিদ

nasrulস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বিদ্যুত উৎপাদনে কয়লার ব্যবহার কমানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। বাজেট পরবর্তী বিদ্যুত জ্বালানি খাত সংক্রান্ত এক অনলাইন সেমিনারে সরকারের তরফ থেকে এ কথা জানানো হয়েছে। বুধবার সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) বিদ্যুত বিভাগের সঙ্গে ওই সেমিনারের আয়োজন করে।

বিদ্যুত উৎপাদন মহাপরিকল্পনা অনুযায়ী ২০১৬ সালের সংশোধনীতে বলা হয়েছে দেশে ৫০ ভাগ কয়লা এবং ৫০ ভাগ অন্যান্য জ্বালানির বিদ্যুত উৎপাদনের নীতি গ্রহণ করা হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে দেশীয় কয়লা উৎপাদন সম্ভব না হওয়াতে কয়লা দিয়ে মোট উৎপাদনের ৩৫ ভাগ বিদ্যুত উৎপাদনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। অর্থাৎ দীর্ঘমেয়াদী বিদ্যুত উৎপাদন পরিকল্পায় ৪১ হাজার মেগাওয়টের মধ্যে সেই হিসেবে ১৪ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট বিদু্যুত কয়লা থেকে উৎপাদন হওয়ার কথা। কিন্তু বুধবার সেমিনারে বলা হয়, সরকার কয়লা থেকে মাত্র পাঁচ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদন করবে। কয়লার পরিবর্তে সরকার আমদানি করা গ্যাসে বিদ্যুত উৎপাদন করবে।

সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিদ্যুত জ্বালানি এবং খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, বিশ্বে জ্বালানি ব্যবহারের ধরন প্রতিদিনই পরিবর্তন হচ্ছে। আমরাও পরিবর্তিত এই পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে চাইছি। তিনি বলেন, কয়লা চালিত বিদ্যুত কেন্দ্রর উৎপাদন দক্ষতা ৪২ থেকে ৪৩ ভাগ সেখানে গ্যাস চালিত বিদ্যুত কেন্দ্রর উৎপাদন দক্ষতা ৬২ ভাগ। এছাড়া এলএনজি পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয়। এজন্য নতুন করে বিদ্যুত কেন্দ্র নির্মাণে কয়লার বদলে এলএনজিকে প্রাধ্যান্য দেয়া হবে।

প্রতিমন্ত্রী বিদ্যুত খাতে চাহিদা অতিরিক্ত উৎপাদন ক্ষমতার সমালোচনা করে বলেন, এখন শিল্প কারখানার ক্যাপটিভসহ আমাদের উৎপাদন ক্ষমতা ২৩ হাজার মেগাওয়াট। চার হাজার মেগাওয়াট রয়েছে ক্যাপটিভ পাওয়ার। অর্থাৎ ক্যাপটিভ বাদে রয়েছে ১৯ হাজার মেগাওয়াট। এই ১৯ হাজারের মধ্যে আবার ডিরেটেড ক্যাপাসিটি (অর্থাৎ ক্রমান্বয়ে উৎপাদন কমে আসায় প্রকৃত উৎপাদন ক্ষমতা) ১০ ভাগ বাদ দিলে থাকে ১৭ হাজার মেগায়াট। এরমধ্যে আরও এক হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত কেন্দ্র ইতোমধ্যে অর্থনৈতিক আয়ু ফুরিয়েছে। তাহলে আমাদের উৎপাদন ক্ষমতা হচ্ছে ১৬ হাজার মেগাওয়াট। এখন আমাদের করোনার মধ্যে ১৩ হাজার মেগাওয়াটের বেশি বিদ্যুতের দরকার হচ্ছে। এখন করোনা না থাকলে বিদ্যুতের সঙ্কট তৈরি হতো উল্লেখ করে বলেন, সমালোচনা করার আগে এসব বিষয়ে পর্যাপ্ত জানা শোনার প্রয়োজন রয়েছে।

তিনি বলেন, একটি দেশে জিডিপি প্রবৃদ্ধির উপর নির্ভর করে বিদ্যুত উৎপাদনের লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। আগামী ২০২১ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হিসেব ধরে আমরা বিদ্যুত উৎপাদন করছি। তিনি উন্নত দেশ সিঙ্গাপুরের উদাহরণ টেনে বলেন, সিঙ্গাপুরে মাথাপিছু বিদ্যুতের উৎপাদন হয় নয় হাজার কিলোওয়াট। সেখানে আমাদের হচ্ছে এখন ৫১০ কিলোওয়াট। কিন্তু মধ্যম আয়ের দেশের মাথাপিছু বিদ্যুত উৎপাদন অন্তত এক হাজার ৫০০ কিলোওয়াট। সেই তুলনায় আমরা অনেক পিছিয়ে রয়েছি।

তিনি বলেন, সরকারের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে রূপান্তর। এজন্য দেশে ব্যাপকভাবে শিল্পায়নের উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। জাপান মাতারবাড়ি মহেশখালীতে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করতে চায়। এজন্য তারা সেখানে বন্দর নির্মাণ করতে চায়। শিল্প কারখানা নির্মাণে বিনিয়োগে আগ্রহী। প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশে ১২৩ শিল্প পার্ক নির্মাণ করা হচ্ছে। চট্টগ্রাম মিরসরাইতে যে শিল্প পার্ক নির্মাণ করা হচ্ছে তার বিদ্যুত চাহিদা ঢাকার বিদ্যুত চাহিদার সমান। ফলে আমাদের বিদ্যুতের চাহিদা কয়েক বছরের মধ্যে বাড়বে। তিনি বলেন, তেল চালিত বিদ্যুত কেন্দ্র রেন্টাল এবং কুইক রেন্টাল বিদ্যুত কেন্দ্রর চুক্তির মেয়াদ শেষ হলে তা আর নবায়ন করা হচ্ছে না। এজন্য বেজ লোড বা সার্বক্ষণিক বিদ্যুত কেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে।

উপ-আঞ্চলিক বিদ্যুত বাণিজ্য নিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, নেপালের জলবিদ্যুত আমরা গ্রীষ্মকালে ব্যবহার করতে পারি আর অন্যদিকে শীতকালে নেপাল এবং ভুটানের বিদ্যুতের চাহিদা বেশি থাকায় আমাদের কাছ থেকে নিতে পারে। এতে উভয় দেশ উপকৃত হবে।

গ্রাহকদের বিদ্যুত বিলের ভোগান্তি দূর করতে তার বরাবরও আবেদন করা যাবে জানিয়ে তিনি বলেন, করোনার কারণে মিটার দেখে বিল করা সম্ভব হয়নি। এজন্য এমন হয়েছে এই অতিরিক্ত বিল ভবিষ্যতে সমন্বয় করা হবে।

প্যানেল আলোচক হিসেবে পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন, বুয়েটের সাবেক শিক্ষক ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ম তামিম, সাবেক বিদ্যুত সচিব ড. মোঃ ফওজুল কবির খান, ¯্রডোর সাবেক সদস্য সিদ্দিক যোবায়ের ও বাংলাদেশ ইনডিপেন্ডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসার এ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ইমরান করীম বক্তব্য রাখেন। সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুনের সঞ্চালনায় অধ্যাপক রেহমান সোবহানের সভাপতিত্বে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংস্থাটির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম।

মূল প্রবন্ধে সিপিডির তরফ থেকে দাবি করা হয়, সরকার চাহিদার অতিরিক্ত বিদ্যুত উৎপাদন করায় অতিরিক্ত ভর্তুকি প্রয়োজন হচ্ছে। সরকারকে এখন উৎপাদন প্রকল্পগুলোর ক্ষেত্রে ধীরে চল নীতি গ্রহণের সুপারিশ করে সিপিডি। প্রতিষ্ঠানটি বলছে যেসব কয়লাচালিত বিদ্যুত কেন্দ্র অতি সম্প্রতি গ্রহণ করা হয়েছে সেগুলো বাতিল করতে হবে। বাজেটে কয়েকটি কয়লাচালিত প্রকল্পর জন্য জমি অধিগ্রহণ এবং সম্ভাব্যতা জরিপ চালানোর জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এসব প্রকল্প বাতিল করে সঞ্চালন এবং বিতরণে জোর দেয়ার কথা বলা হয়।

বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ রেহমান সোবহান সামঞ্জস্যপূর্ণ উৎপাদন এবং বিতরণ ব্যবস্থার ওপর জোর দেন। তিনি বলেন, কেন রেন্টাল এবং কুইক রেন্টাল বিদ্যুত কেন্দ্রর উপর নির্ভরতা থেকে সরকার বের হতে পারছে না।

স্টকমার্কেটবিডি/

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের পরিমান ৩,৫০০ কোটি ডলার

dollarস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ন (রিজার্ভ) প্রথমবারের মতো ৩৫ বিলিয়ন ডলারের (তিন হাজার ৫০০ কোটি) মাইলফলক অতিক্রম করেছে।

বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভের পরিমাণ গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫ দশমিক শূন্য ৯ বিলিয়ন ডলার বা তিন হাজার ৫০৯ কোটি ডলার।

বাংলাদেশি মুদ্রায় যা দাঁড়ায় দুই লাখ ৯৮ হাজার ২৬৫ কোটি টাকা (এক ডলার সমান ৮৫ টাকা ধরে)।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এখন বৈধ পথে রেমিট্যান্স আসছে। এ ছাড়া আমদানি ব্যয়ের চাপ কম, দাতা সংস্থা বিশ্ব ব্যাংক, আইএমএফ ও জাইকার বৈদেশিক ঋণ সহায়তা ও বিশ্ব সংস্থার অনুদানের কারণে রিজার্ভ বেড়েছে।

এর আগে, গত ৩ জুন পর্যন্ত দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ রেকর্ড ৩৪ দশমিক ২৩ বিলিয়ন ডলার হয়েছিল। অর্থাৎ এক মাসে দুইবার রিজার্ভের রেকর্ড হলো। এর আগে ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে সর্বোচ্চ ৩৩ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন (৩ হাজার ৩৬৮ কোটি ডলার) রিজার্ভ অতিক্রম করেছিল। এরপর দীর্ঘদিন ৩১ থেকে ৩২ বিলিয়ন ডলারে ওঠানামা করেছে রিজার্ভ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

জাহিন স্পিনিংয়ের ৩য় প্রান্তিকের প্রতিবেদন প্রকাশ

zahinস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি জাহিন স্পিনিং মিলস লিমিটেডের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানি সূত্রে তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (জানু-মার্চ, ২০) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.০২ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.১২ টাকা।

আর (জুলাই ১৯-মার্চ, ২০) এ ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ০.৭৬ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৫৬ টাকা।

এ সময়ে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১১.৪৪ টাকা। যা ২০১৯ সালের ৩০ জুন ছিল ১২.২০ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএ

সিলকো ফার্মার ৩য় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আহবান

Silco-logo-v-1স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন ও ঔষুধ খাতের কোম্পানি সিলকো ফার্মাসিটিউক্যালস লিমিটেডের চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ২৯ জুন আহবান করা হয়েছে। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ৩১ মার্চ ২০২০ সালের ৩য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা সাড়ে ৩ টায় রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএ

কুইন সাউথ টেক্সটাইলের বোর্ড সভা আহবান

qstml logoস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি কুইন সাউথ টেক্সটাইল লিমিটেডের চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ৩০ জুন আহবান করা হয়েছে। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ৩১ মার্চ ২০২০ সালের ৩য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ৪ টায় রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএ

ওয়াটা কেমিক্যালসের ৩য় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আহবান

wata-chemicals-300x160স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত রসায়ন ও ঔষুধ খাতের কোম্পানি ওয়াটা কেমিক্যালস লিমিটেডের চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের বোর্ড সভা আগামী ৩০ জুন আহবান করা হয়েছে। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা গেছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেজুলেশন ২০১৫ এর ১৬(১) ধারা অনুযায়ী, এই বোর্ড সভায় কোম্পানিটির ৩১ মার্চ ২০২০ সালের ৩য় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত এই আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে।

এদিন বেলা ৫ টায় রাজধানীতে কোম্পানির নিজস্ব অফিসে অনুষ্ঠিত এ সভায় কোম্পানিটির ৩য় প্রান্তিকের ইপিএস ও ন্যাভসহ অন্যান্য আর্থিক তথ্য শেয়ারহোল্ডারদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/কেএ

  1. আল আরাফাহ ব্যাংক
  2. বেক্সিমকো ফার্মা
  3. এক্সিম ব্যাংক
  4. বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল
  5. লিন্ডে বিডি
  6. এনসিসি ব্যাংক
  7. ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ
  8. গ্লোক্সস্মিথ ক্লিন
  9. রেকিট বেনকাইজ
  10. জেএমআই সিরিঞ্জ এন্ড মেডিক্যাল ডিভাইস লিমিটেড।

দিনশেষে সূচকের সামান্য উত্থান হলেও কমেছে লেনদেন

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিন শেষে সব ধরণের সূচকের সামান্য উত্থান হয়েছেছে। তবে এদিন সেখানে লেনদেন অনেকটাই কমেছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক ও লেনদেন কমেছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

বুধবার লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১.৪৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৩৯৬৪ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরিয়াহ সূচক ০.৩৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯১৮ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ০.৯৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করে ১৩২৭ পয়েন্টে।

এদিন লেনদেন হয়েছে ৫৪ কোটি ১৩ লাখ টাকা। গতকাল মঙ্গলবার লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ২৭১ টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ২৩টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১৫টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ২৩৩টির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো – আল আরাফাহ ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মা, এক্সিম ব্যাংক, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল, লিন্ডে বিডি, এনসিসি ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, গ্লোক্সস্মিথ ক্লিন, রেকিট বেনকাইজ, জেএমআই সিরিঞ্জ এন্ড মেডিক্যাল ডিভাইস লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৮.০৪ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১হাজার ২৫৬ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ১০৪টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ২০টির, কমেছে ১১টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৭৩টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১১ কোটি ৬০ লাখ টাকা। গতকাল মঙ্গলবার লেনদেন হয়েছিল ৩০ কোটি ৪১ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে এক্সিম ব্যাংক ও প্রোগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যূরেন্স লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএ