আরএন স্পিনিংয়ের অডিট ফার্মের কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ

rn spinস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আর এন স্পিনিংয়ের অডিট ফার্ম আতিক খালেক চৌধুরী সিএ এর শেয়ারবাজার কেন্দ্রিক সকল কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

আজ কমিশনের ৭৩৮তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

বিএসইসি সূত্র মতে, অডিট ফার্মটি আর এন স্পিনিংয়ের মোটা অংকের অর্থ লেনদেনকে বৈধ্যতা দিয়েছে। এসব অর্থ কোনো ব্যাংকের মাধ্যমে না হয়ে নগদ লেনদেন হয়েছিল।

স্থাবর সম্পত্তি ক্রয় বাবদ ৪৫,৪৬,৭৮,৮৯৯, চঙ আঙ এআরএস সোয়েটারকে ১৭,০৩,১২,৬৮০ টাকা, টোটাল স্পিনিং মিলসকে ১০,০১,৩৬,৯৮০ টাকা, মিসেস শিরিন ফারুখকে ২০,২৫,৭৬,৫২০ টাকা এবং মি. কিম জং সুকে ৩৯,৭৪,৮২,২০০ টাকাসহ মোট ১৮৫,৬০,৫৮,০৬০ টাকা নগদ লেনদেন করেছে আর এন স্পিনিং লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

না জানিয়ে শেয়ার বিক্রি করায় দুই পরিচালককে জরিমানা

farestস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের দুই পরিচালক এম এ খালেক ও রুবাইয়াত খালেদ কোনো ঘোষণা ছাড়াই শেয়ার বিক্রি করায় জরিমানা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

আজ কমিশনের ৭৩৮তম সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

বিএসইসি সূত্র মতে, ঘোষণা ছাড়াই এম এ খালেক ও রুবাইয়াত খালেদ যথাক্রমে ৩২ লাখ ৮১ হাজার ২৬৬ টি এবং ২ লাখ ৬ হাজার ৭৭৭ টি শেয়ার নিষিদ্ধ সময়ে বিক্রি করেছে। একই সাথে এ সংক্রান্ত কর পরিশােধ করেনি।

এর মাধ্যমে বিএসইসি ও ডিএসই আইন লঙ্ঘন করেছে। আইন লংঘনের জন্য কমিশন এম এ খালেককে ১০ লাখ টাকা এবং রুবাইয়াত খালেদকেকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। একই সাথে, জরিমানা আদায় না হওয়া পর্যন্ত উভয়ের বিও হিসাব জব্দ করা হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

প্রাণ এগ্রোর ২১০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন

Pran-1স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) তালিকাভুক্ত প্রাণ এগ্রো লিমিটেডকে ২১০ কোটি টাকার বন্ড প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

মঙ্গলবার বিএসইসির ৭৩৮ তম কমিশন সভায় এসব বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।

এটি একটি ফুলি রেডিমেবল নন কনভার্টেবল আনসিকিউর করপোরেট গ্রান্টেড বন্ড।

এই বন্ডের প্রতি ইউনিটের অভিহিত মূল্য ধরা হয়েছে ১০ লক্ষ টাকা। বন্ডের ৮০ শতাংশ ইউনিট ইস্যু করা হবে মেট লাইফ এলিকোর নিকট।

বন্ডটির ট্রাস্টি এবং লিড এরেন্জার হিসেবে কাজ করছে গ্রীন ডেল্টা ক্যাপিটাল লিমিটেড ও রিভার ক্যাপিটাল লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বিএ

আল আরাফাহ ব্যাংকের ৫০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন

al-arafaস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) তালিকাভুক্ত আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের ৫০০ কোটি টাকার নন-কনভারটেবল সাবর্ডিনেটেড বন্ড প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে। বিএসইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

মঙ্গলবার বিএসইসির ৭৩৮তম কমিশন সভায় এসব বন্ডের প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়।

এটি একটি নন কনভার্টেবল, তালিকাভুক্ত হবে না, সম্পূর্ণ অবসায়ন যোগ্য, ফ্লটিং রেটেড, সাবওর্ডিনেটেড বন্ড। বন্ডটি ৭ বছর পরে সম্পূর্ণ অবসায়ন হবে। এই বন্ডটি ইস্যুর মাধ্যমে উত্তোলিত অর্থ দিয়ে টায়ার টু ক্যাপিটাল বেইজের শর্ত পূরণ করা হবে।

স্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান, করপোরেট প্রতিষ্ঠান, বিমা কোম্পানি, ফান্ড এবং যে কোনো প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী এই বন্ডে বিনিয়োগ করতে পারবেন।

এই বন্ডের ট্রাস্টি ও লিড অ্যারেঞ্জার হিসেবে রয়েছে যথাক্রমে ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি ও প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

এবি ব্যাংক ‘এ’ থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে

ab-bankস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি এবি ব্যাংক লিমিটেড লভ্যাংশ কম দেওয়ায় ‘এ’ থেকে ‘বি’ ক্যাটাগরিতে নামানো হয়েছে। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়।

জানা গেছে, ব্যাংকটি গত অর্থ বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করে।

আগামী ৬ সেপ্টেম্বর থেকে ব্যাংকটি ‘বি’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে উভয় শেয়ারবাজারে। এর আগে ব্যাংকটি লেনদেন এ ক্যাটাগতি লেনদেন হয়।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

ব্লক মার্কেটে ১৯ কোটি টাকার লেনদেন

blockস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বৃহস্পতিবার ব্লক মার্কেটে মোট ৩৭ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৪৩ লাখ ১২ হাজার ৭৯২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ১৯ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে বারাকা পাওয়ারের শেয়ার। কোম্পানিটি ৩ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।

স্কয়ার ফার্মা ১ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল ১ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

ব্লকে লেনদেন করা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- আমান কটন ফাইবার্স, এসিআই, অ্যাডভেন্ট ফার্মা, অ্যাপোলো ইস্পাত, এপিএসসিএল বন্ড, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, বিডিকম অনলাইন, বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম, ব্রাক ব্যাংক, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, ফার কেমিক্যাল, ফাইন ফুডস, ফরচুন সুজ, গ্রামীণফোন, জিকিউ বলপেন, আইসিবি, এমএল ডাইং, এমটিবি, ন্যাশনাল পলিমার, ওরিয়ন ইনফিউশন, ওরিয়ন ফার্মা, পাইওনিয়র ইন্স্যুরেন্স, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, পূবালী ব্যাংক, রেনেটা, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, সমতা লেদার।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

  1. বেক্সিমকো ফার্মা
  2. বেক্সিমকো লিমিটেড
  3. ওরিয়ন ফার্মা
  4. ব্র্যাক ব্যাংক
  5. লংকা বাংলা ফাইন্যান্স
  6. ইষ্টার্ণ ইন্স্যূরেন্স
  7. এক্সপ্রেস ইন্স্যূরেন্স
  8. বারাকা পাওয়ার
  9. স্কয়ার ফার্মা
  10. গ্রামীণফোন লিমিটেড।

ডিএসইতে লেনদেন অনেকটা কমলেও সিএসইতে বেড়েছে

DSE_CSE-smbdস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কমেছে। তবে এদিন দিনশেষে সেখানে সবগুলো সূচক বেড়েছে। আর চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচক ও লেনদেনের উত্থান হয়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষে ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৬.২৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪৯২৭ পয়েন্টে। আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ৪.৪৮ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১১৪৪ পয়েন্টে এবং ডিএস-৩০ সূচক ০.৭৬ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৬১৫ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১০৯৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। গতকাল বুধবার লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১২০১ কোটি ৩৫ লাখ টাকা।

ডিএসইতে আজ ৩৫৫টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ২২১টির শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১০৯টির। আর দর অপরিবর্তিত আছে ২৫টির।

এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, ওরিয়ন ফার্মা, ব্র্যাক ব্যাংক, লংকা বাংলা ফাইন্যান্স, ইষ্টার্ণ ইন্স্যূরেন্স, এক্সপ্রেস ইন্স্যূরেন্স, বারাকা পাওয়ার, স্কয়ার ফার্মা ও গ্রামীণফোন লিমিটেড।

অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ৯২.৮১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ১৪ হাজার ৬৬ পয়েন্টে।

দিনভর লেনদেন হওয়া ২৭৫টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৭১টির, কমেছে ৬৭টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৭টির।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। গতকাল বুধবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ৪৯ লাখ টাকা।

দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে লংকা বাংলা ফাইন্যান্স ও বেক্সিমকো লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

মালেক স্পিনিংয়ের ঋণমান প্রকাশ

malekস্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের কোম্পানি মালেক স্পিনিং মিলস লিমিটেডের ঋণমান ‘এএ’। আর স্বল্পমেয়াদি ঋণের ঋণমান এসেছে ‘এসটি-৩’। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সম্প্রতি এই রেটিং প্রকাশ করেছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড ।

২০১৯ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন ও হালনাগাদ অন্যান্য আর্থিক উপাত্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে ক্রেডিট রেটিং ইনফরমেশন এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

বাংলাদেশের পরিসংখ্যানগত তথ্যের মান খুবই দুর্বল: বিশ্বব্যাংক

worldস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ভারত, পাকিস্তান, ভুটান ও শ্রীলঙ্কার চেয়েও বাংলাদেশের তথ্যের মান খুবই দুর্বল বলে জানিয়েছে দেশটির অন্যতম উন্নয়ন সহযোগী বিশ্বব্যাংক।

বুধবার (২ সেপ্টেম্বর) বিশ্বব্যাংক জানায়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) দেশের শুমারি, খানা আয়-ব্যয় জরিপ (এইচআইইএস) ও পরিসংখ্যানগত সব তথ্য প্রকাশ করে। এসব কাজে তথ্যের উৎস ও পদ্ধতিগত বিষয়গুলো ভালোমতো অনুসরণ করা হলেও ঠিক সময়ে তথ্য প্রকাশে দুর্বলতা রয়েছে।

গেল অর্থবছরে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির প্রাথমিক হিসাব তুলে ধরে পরিসংখ্যান ব্যুরো। যার নির্ভরযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে গবেষণা সংস্থা সিপিডি। অনেক সময় রাজস্ব, রপ্তানি আয়, এডিপিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুটি সংস্থার মধ্যে সরকারি তথ্য নিয়ে ভিন্নরকম উপস্থাপনাও দেখা যায়। সরকারি সংস্থাগুলোর পরিসংখ্যানগত দুর্বলতার চিত্র উঠে এসেছে বিশ্বব্যাংকের স্ট্যাটিসটিক্যাল ক্যাপাসিটি স্কোরে। এ সময়ে দেশের পয়েন্ট কমেছে ১৮।

বিশ্বব্যাংক বলছে, গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশে পরিসংখ্যানগত দুর্বলতা আরো তীব্র হয়েছে। দেশের তথ্যের নির্ভরযোগ্যতা সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছিল ২০১৪ সালে। সে বছরে ১০০ পয়েন্টের মধ্যে প্রায় ৮০ পয়েন্ট পেয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ২০১৯ সালে বাংলাদেশের স্কোর পয়েন্ট কমে ৬২ দশমিক ২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। তথ্যসূত্র ও উৎস, মেথডোলজি এবং সময়কাল এ তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে এই মূল্যায়ন করে বিশ্বব্যাংক। এক্ষেত্রে ২৫টি মানদণ্ডের বিপরীতে গড় স্কোর নির্ধারণ করে সংস্থাটি। সূচকটি তৈরিতে দেশের প্রায় সব ক্ষেত্রের তথ্যের সরবরাহ ও পদ্ধতিগত এবং সময় বিষয়গুলোর ওপর বিশ্লেষণ করা হয়েছে।

এসব তথ্যের মধ্যে রয়েছে সামষ্টিক অর্থনীতির প্রধান সূচক, ন্যাশনাল অ্যাকাউন্ট বা জিডিপির হিসাব, লেবার ফোর্স সার্ভে, বাণিজ্য (আমদানি-রফতানি) এইচআইইএস, দরিদ্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, রাজস্ব ও মুদ্রানীতিবিষয়ক তথ্য, বাজেট, ব্যালান্স অব পেমেন্ট, সব বিভাগের আর্থসামাজিক তথ্য। বিশ্বব্যাংকের বিবেচনায় মূলত তথ্যের উৎস দুর্বলতা, মেথডোলজিক্যাল দুর্বলতা বা মান নির্ধারণে দুর্বলতা, নির্ভুলতা ও নির্দিষ্ট সময়ে প্রকাশ করতে না পারার কারণেই ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশের তথ্যের মান দুর্বল হচ্ছে। সংস্থাটির প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্ট্যাটিসটিক্যাল ক্যাপাসিটি স্কোরে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে আফগানিস্তানের ঠিক ওপরে রয়েছে বাংলাদেশ। এই সূচকে ভারতের পয়েন্ট ছিল ৭৫ দশমিক ৬ শতাংশ। এছাড়া ভুটান ৬৩ দশমিক ৩ শতাংশ, শ্রীলংকা ৮১ দশমিক ১ শতাংশ, পাকিস্তান ৭১ দশমিক ১ শতাংশ, নেপাল ৭৪ দশমিক ৪ শতাংশ ও আফগানিস্তান ৫০ পয়েন্ট পেয়েছে। সার্বিকভাবে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর গড় ৬৯ দশমিক ১ শতাংশ পয়েন্ট হয়েছে।

সূত্র জানিয়েছে, দেশের ব্যালান্স অব পেমেন্ট ও মুদ্রানীতির মেথডোলজি ও সোর্স আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে উন্নীত হয়েছে। তবে এ দুই খাতের তথ্য প্রকাশে সময়ক্ষেপণ রয়েছে। আবার রপ্তানি ও রাজস্ব খাতের তথ্য পিরিওডিক্যালি প্রকাশের ক্ষেত্রে অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে। রপ্তানি তথ্য প্রকাশে আন্তঃসংস্থার সমন্বয়ে এখন অগ্রগতি ভালো হয়েছে। কিছুটা পিছিয়ে রয়েছে রাজস্ব খাত।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/