‘শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্ট অন্যতম নিয়ামক’

DCCI Picture_Financial Reporting Act 2015_26.09.2020স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্ট অন্যতম নিয়ামক হিসেবে কাজ করতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি শামস মাহমুদ।

শনিবার অনুষ্ঠিত ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং অ্যাক্ট ২০১৫ : ব্যবসায়িক কর্মকান্ডে-এর প্রভাব’ শীর্ষক ওয়েবিনার তিনি এসব কথা বলেন। আয়োজিত এ ওয়েবিনারে বাংলাদেশের মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ মোসলেম চৌধুরী প্রধান অতিথি এবং বাংলাদেশ ব্যাংক-এর পরিচালক আফতাব-উল ইসলাম, এফসিএ সম্মানিত অতিথি হিসেবে যোগদান করেন।

স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআই সভাপতি শামস মাহমুদ বলেন, মানসম্মত অডিট রিপোর্ট প্রস্তুতকরন ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যেটি দেশের ব্যাংকিংখাতের খেলাপী ঋণ চিহ্নিতকরনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

তিনি উল্লেখ করেন, আমাদের শেয়ারবাজারে এখনও কাঙ্খিত উন্নয়ন হয়নি, এছাড়াও দেশের জিডিপিতে শেয়ারবাজারের অবদান সারা পৃথিবীর অন্যান্য দেশসমূহের মধ্যে সবচেয়ে কম, এ অবস্থা উন্নয়নে লিস্টেট ও নন-লিস্টেট কোম্পানীসমূহের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্ট অন্যতম নিয়ামক হিসেবে কাজ করতে পারে।

ঢাকা চেম্বারের সভাপতি বলেন, বিশেষকরে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষনের জন্য বহুজাতিক কোম্পানীসমূহকে ‘ইন্টারন্যাশনাল একাউন্টিং স্ট্যান্ডার্ডস বোর্ড’-এর আওতায় আন্তর্জাতিক মানদন্ড অনুসরণ করতে হয় এবং ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টং খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি আরো বলেন, দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারী উদ্যোক্তাদের অর্থায়ন প্রাপ্তি নিশ্চিতকরনের জন্য ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং-এর গাইডলাইন আরো সহজীকরন এবং ব্যবহার বান্ধব করা প্রয়োজন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশের মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ মোসলেম চৌধুরী বলেন, আমাদের ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং আইন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের আর্থিক বিষয়াদির পাশাপাশি জনস্বার্থের সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোও বিবেচনা করে থাকে। তিনি বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ সিকিউরিটজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এবং অন্যান্য সংস্থার সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে এ কাউন্সিলের কার্যক্রম আরো সম্প্রসারণ ও দৃশ্যমান করার উপর জোরারোপ করেন।

তিনি বলেন, ‘ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং স্ট্যান্ডর্ড (আইআরএফএস)’ অনুসরণের ক্ষেত্রে আমাদের আবশ্যই নিজেদের সক্ষমাকে গুরুত্ব দিতে হবে এবং আমাদের এসএমই খাত এখনই আইআরএফএস-এর গাইড লাইন অনুসরনের জন্য প্রস্তুত হতে পারেনি, তাই এ বিষয়টি নিয়ে সকলেরই যতœবান হতে হবে।

সম্মানিত অতিথি’র বক্তব্যে বাংলাদেশ ব্যাংক-এর পরিচালক আফতাব-উল ইসলাম বলেন, ক্যামেল রেটিং-এর মত অডিট কোম্পানীসমূহের জন্য এফআরসি কর্তৃক রেটিং ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে পারে, যার মাধ্যমে এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা, অবস্থান এবং সক্ষমতা সম্পর্কে আমরা ধারণা পেতে পারি। এছাড়াও তিনি অডিট রিপোর্টের বিশ^াসযোগ্যতা বাড়ানোর উপর গুরুত্বারোপ করেন।

ওয়েবিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ফাইনান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের ‘ফাইনান্সিয়াল রিপোর্ট মনিটরিং ডিভিশন’র নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ মহিউদ্দিন আহমেদ, এফসিএ, এসিএ।

তিনি বলেন, ব্যবসায়িক কার্যক্রমের ৩টি বিষয় যেমন: আর্থিক তথ্য বিবরণী, অডিট প্রসেস এবং স্বচ্ছতা নিরূপন ফাইনান্সিয়াল রিপোর্টিং অ্যাক্ট-এর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, মানসম্মত ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্ট একটি ব্যাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানকে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য করে তোলার পাশাপাশি উদ্যোক্তাদের আতœবিশ^াস বৃদ্ধি এবং দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষনে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। তিনি অডিট রিপোর্ট প্রস্তুতকরণে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানকে পর্যাপ্ত সময় দেওয়া প্রয়োজন বলে মত প্রকাশ করেন।

নির্ধারিত আলোচনায় বাংলাদেশ ফাইনান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের স্ট্যান্ডার্ড সেটিং ডিভিশন-এর নির্বাহী পরিচালক এম আনোয়ারুল করিম, এফসিএ, সিপিএ, যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার বিশ^বিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. জাভেদ সিদ্দিকী, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট-এর আপীল বিভাগের এ্যাডভোকেট ব্যারিস্টার এ এম মাসুম, দি ইন্সটিটিউট অফ চার্টার্ড একাউন্টেন্টস অফ বাংলাদেশ (আইসিএবি)-এর সভাপতি মোহাম্মদ ফারুক, এফসিএ এবং দি ইন্সটিটিউট অফ কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট একাউন্টেন্টস অফ বাংলাদেশ (আইসিএমএবি)-এর সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন আকন, এফসিএমএ যোগদান করেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

৫শ’ ইউনিট বিক্রির মাইলফলক অর্জন করলো এনার্জিপ্যাকের গ্ল্যাড জেনারেটর

WhatsApp Image 2020-09-24 at 4.56.38 PMস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

নিজস্ব ফ্যাক্টরিতে উৎপাদিত ডিজেল জেনারেটর ‘গ্ল্যাড’ -এর ৫শ’ তম ইউনিট বিক্রির মাইলফলক অতিক্রম করেছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড। এ উপলক্ষে সম্প্রতি গাজীপুরের শ্রীপুরে অবস্থিত এনার্জিপ্যাকের নিজস্ব অ্যাসেম্বলিং প্ল্যান্টে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

গ্ল্যাড-এর নামকরণ মূলত ‘বাংলাদেশ’ শব্দটির মধ্যম অংশ থেকে করা হয়। দেশপ্রেমের স্বাক্ষরস্বরূপ ২০১৫ সাল থেকে এনার্জিপ্যাক স্থানীয় বাজারের জন্য এই ডিজেল জেনেরেটরটি উৎপাদন করে আসছে। ১৯৯৫ সাল থেকে দেশের জেনেরেটর নির্মাণখাতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসা এনার্জিপ্যাক বর্তমানে বছরে ৩শ’টি পর্যন্ত ডিজেল জেনারেটর উৎপাদনে সক্ষম, যেগুলোর উৎপাদন ক্ষমতা ২০ কেভিএ থেকে ১ হাজার কেভিএ পর্যন্ত হয়ে থাকে।

গ্ল্যাড জেনারেটর তৈরি হয় বিশ্বখ্যাত পার্কিনস ইঞ্জিন, স্ট্যামফোর্ড/লেরয়-সোমার অল্টার্নেটর এবং উডওয়ার্ড, ডিপ সি বা কমঅ্যাপ -এর মতো সুপরিচিত কন্ট্রোলার দিয়ে। এনার্জিপ্যাক বাংলাদেশে পার্কিনস ইঞ্জিনের একমাত্র পরিবেশক, যারা সার্বক্ষণিক গ্রাহক পরিসেবা নিশ্চিত করেছে। দেশের সর্বপ্রথম মেট্রোরেলসহ প্রথম সারির বিভিন্ন আবাসন সংস্থা, ওষুধ প্রতিষ্ঠান, তৈরি পোশাক প্রতিষ্ঠান এবং আরও অনেক উল্লেখযোগ্য শিল্প সংস্থায় বর্তমানে ব্যবহৃত হচ্ছে এনার্জিপ্যাকের গ্ল্যাড জেনারেটর। প্রতিযোগিতামূলক বাজারমূল্যেই আধুনিক ও উন্নত মানের এই জেনারেটর সরবরাহ করতে পেরে এনার্জিপ্যাক অত্যন্ত গর্বিত।

৫শ’ তম ইউনিট বিক্রির সাফল্য উদযাপনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গ্ল্যাড জেনারেটর উৎপাদনের অন্যতম পথিকৃৎ এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হুমায়ুন রশীদসহ প্রতিষ্ঠানটির অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ। একদিন বিশ্ববাজারে গ্ল্যাড জেনারেটর বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে বলে অনুষ্ঠানে আশাবাদ ব্যক্ত করেন হুমায়ুন রশীদ।
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড:

১৯৯৫ সাল থেকে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড (ইপিজিএল) সব সময় ‘এনার্জি ওয়ার্কস ওয়ান্ডার্সে’ বিশ্বাস করে। তাই, বাজারের সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তির সাহায্যে মানুষের জীবনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে প্রতিষ্ঠানটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ইপিজিএল বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যবস্থার ঘাটতি দূর করতে এবং তাদের কর্মীদের জীবনমান উন্নীতকরণের পাশাপাশি এর গ্রাহকদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার লক্ষ্যে কাজ করে। এ প্রতিষ্ঠানটি কেবলমাত্র গুণগতমানের পণ্যগুলোর মাধ্যমেই নয় বরং এর পরিষেবাগুলোর সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে নিজেদের লক্ষ্য অর্জনে সচেষ্ট।

দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে, ইপিজিএল তার গ্রাহক এবং অংশীদার উভয়কেই পুরোপুরি পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং সমাধান সরবরাহ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যাত্রা শুরুর পর থেকেই, ইপিজিএল বাংলাদেশের বৃহত্তম পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং প্রতিষ্ঠান হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে এবং স্থানীয় ও বৈশ্বিকভাবে সুপরিচিত উভয় প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সম্মান ও আস্থা অর্জন করেছে। বর্তমানে, ইপিজিএল এফজি উইলসন, পারকিনস, জেসিবি, জ্যাক, গ্ল্যাডদ, স্টিলপ্যাক, জি-গ্যাস, জন ডিয়ার, সিমেন্স এবং আরও অনেক প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত রয়েছে।

ইপিজিএলের দুটি সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে – এনার্জিপ্যাক পাওয়ার ভেঞ্চার লিমিটেড এবং ইপিভি চট্টগ্রাম লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ০.৪২ পয়েন্ট

PEস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

বিদায়ী সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ৩.০৭ শতাংশ কমেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, গত সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই ছিল ১৩.৭২ পয়েন্টে। যা সপ্তাহ শেষে ১৩.৩০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.৪২ পয়েন্ট বা ৩.০৭ শতাংশ কমেছে।

সপ্তাহ শেষে ব্যাংক খাতের পিই রেশিও অবস্থান করছে ৭.০৮ পয়েন্টে। এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ১৭.২২ পয়েন্টে, বস্ত্র খাতের ১৬.৩৪ পয়েন্টে, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ২০.০৯ পয়েন্টে, প্রকৌশল খাতের ১৫.৪৩ পয়েন্টে, বীমা খাতের ১৯.১০ পয়েন্টে, বিবিধ খাতের ২৪.১৩ পয়েন্টে, খাদ্য খাতের ১৩.৬৬ পয়েন্টে, চামড়া খাতের ১৬.৬৪ পয়েন্টে, সিমেন্ট খাতের ২৮.৫৪ পয়েন্টে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ১২.৪৯ পয়েন্টে, আর্থিক খাতের ২৯.০৮ পয়েন্টে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ৩৩.৭২ পয়েন্টে, পেপার খাতের ৫০.৪৯ পয়েন্টে, টেলিযোগাযোগ খাতের ১৩.০২ পয়েন্টে, সেবা ও আবাসন খাতের ১৪.৯৬ পয়েন্টে, সিরামিক খাতের ২৪.৫৩ পয়েন্টে এবং পাট খাতের পিই ৩৮.৯৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

 

সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে লেনদেন ১৮.৮৪% কমেছে

indexস্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেন আগের সপ্তাহের চেয়ে কমেছে। এসময় গত সপ্তাহের তুলনায় সূচকও কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহে মোট ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ৪৫৭৩ কোটি ৭২ লাখ টাকার। যা আগের সপ্তাহের ৫ দিনের হয়েছিল ৫,৬৩৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ১৮.৮৪ শতাংশ কমেছে।

ডিএসইতে সর্বশেষ সপ্তাহে গড় লেনদেন হয়েছে ৯১৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। যা আগের সপ্তাহ থেকে ১৮.৮৪ শতাংশ কম। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১১২৭ কোটি ৬ লাখ টাকার উপরে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১২৫.৮৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৯৭৮ য়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ৬০.৪০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৭০১ পয়েন্টে। আর শরিয়াহ সূচক ৩৬.৭৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১১২৬ পয়েন্টে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৩৬৩টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছ ১২৫টির, কমেছে ২২৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১০টির শেয়ার ও ইউনিট দর। আর ৪টি শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।

গত সপ্তাহের প্রথম দিন ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৩ লাখ ৮৫ হাজার ৬৩২ কোটি টাকা আর সপ্তাহের শেষ দিনে এই মূলধন দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৯৪ হাজার ৬৫১ কোটি টাকা। এই হিসাবে গত সপ্তাহে ডিএসইতে মূলধন বেড়েছে ২.৩৪ শতাংশ।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/জেড/এম