বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবাষির্কীতে ডিএসইয়ের রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবাষির্কী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।

আজ সোমবার ডিএসই’র পাঠানো এক প্রেসরিলিজের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।

অনূর্ধ্ব দ্বাদশ শ্রেণী/এ-লেভেল/সমমানের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য “সোনার বাংলা গঠনে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ও শেয়ারবাজারের ভূমিকা” শীর্ষক রচনা এবং ডিএসই’র সকল শেয়ারহোল্ডার, ট্রেকহোল্ডার এবং শেয়ারবাজারের সকল বিনিয়োগকারীদের (বিও হিসাবধারী) ছেলেমেয়ে যারা অনূর্ধ্ব দশম শ্রেণী/ও-লেভেল/সমমানের ছাত্র-ছাত্রী “বঙ্গবন্ধুই বাংলাদেশ” শীর্ষক চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পারবে৷

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)মুজিববর্ষ উদ্‌যাপন উপলক্ষে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন কর্মসূচী পালনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে৷ যার মধ্যে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী। এই উপলক্ষে একটি মূল্যবান গ্রন্থ প্রকাশ,নিজস্ব টাওয়ারে বঙ্গবন্ধু কর্ণার স্থাপনসহ আরো বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ডিএসই৷

এছাড়াও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ও বিভিন্ন স্টক এক্সচেঞ্জকে যুক্ত করে একটি ওয়েবিনার আয়োজনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে৷ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মুজিববর্ষেই ডিএসই টাওয়ার এবং বঙ্গবন্ধু কর্ণারসহ আন্তর্জাতিক সেমিনার উদ্বোধন করবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ইউনিলিভারের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত খাদ্য ও আনুসাঙ্গিক খাতের কোম্পানি ইউনিলিভার কনজিউমার লিমিটেডের শেয়ার দর সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিক হারে বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কে কোনো ধরণের মূল্য সংবেদনশীল কোনো অপ্রকাশিত তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা যায়।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ২৬ নভেম্বর এ শেয়ারের দর ছিল ০ টাকা এবং গতকাল ৬ ডিসেম্বর এ শেয়ারের দর সর্বশেষ বেড়ে দাঁড়ায় ২৮৭৯ টাকা।

শেয়ারটির এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছেন ডিএসই কর্তৃপক্ষ। এজন্য নোটিস করলে ইউনিলিভার কনজিউমার জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসএম

টাকা পাচার বন্ধে ১৭টি নিয়ন্ত্রক সংস্থার আলাদা ইউনিট

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

দেশ থেকে টাকা পাচার শনাক্ত ও বন্ধে আলাদা তদন্ত ইউনিট গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। সম্প্রতি মানি লন্ডারিং প্রতিরোধবিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। এখন থেকে পর্যায়ক্রমে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রক সংস্থায় এ ধরনের ইউনিট গঠন করতে হবে।

এর সদস্যরা মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়নের ঘটনা নিয়েও কাজ করবে। পাচারকারীদের আইনের আওতায় আনতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

এর আগে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে গঠিত কেন্দ্রীয় টাস্কফোর্সের সভায় এ বিষয়ে সুপারিশ করা হয়। মানি লন্ডারিং আইন বাস্তবায়নকারী সংস্থা বাংলাদেশ আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট (বিএফআইইউ) থেকেও এ ব্যাপারে ইতিবাচক মত আসে। এছাড়া আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্কফোর্সের (এফএটিএফ) নীতিমালায়ও দ্রুত ঘটনা শনাক্তে আলাদা তদন্ত ইউনিট গঠনের সুপারিশ করা হয়। এসবের আলোকেই মূলত এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।

সূত্র জানায়, দেশের ১৭ ধরনের প্রতিষ্ঠানকে বিএফআইইউতে নিয়মিতভাবে সন্দেহজনক লেনদেন রিপোর্ট (এসটিআর) ও নগদ লেনদেনের রিপোর্ট (সিটিআর) দাখিল করতে হয়। মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ আইনের আওতায় এ ধরনের রিপোর্ট দেয়া হয়। এর মধ্যে রয়েছে, সব ধরনের ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বীমা কোম্পানি, মানি চেঞ্জার্স।

এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে নিবন্ধন নিয়ে ব্যবসা করে এমন যে কোনো প্রতিষ্ঠান, মানি ট্রান্সফারের কাজে নিয়োজিত যে কোনো প্রতিষ্ঠান, শেয়ারবাজারের স্টক ব্রোকার ও স্টক ডিলারও এর মধ্যে পড়ে। পোর্টফোলিও ম্যানেজার ও মার্চেন্ট ব্যাংকার, সিকিউরিটিজ কস্টোডিয়ান, অ্যাসেট ম্যানেজার, নন-প্রফিট অর্গানাইজেশন, নন-গভর্মেন্ট অর্গানাইজেশন, সমবায়ী প্রতিষ্ঠান, রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার প্রতিষ্ঠানও আছে।

বিভিন্ন মূল্যবান ধাতু ও পাথরের ডিলার, ট্রাস্ট অ্যান্ড কোম্পানি সার্ভিস প্রোভাইডার, ল’ফার্ম, নোটারি পাবলিক, অন্যান্য পেশাজীবী ও অ্যাকাউন্ট্যান্ট প্রতিষ্ঠানও এর আওতায় পড়ে। এসব প্রতিষ্ঠান নিয়মিতভাবে বিএফআইইউতে সন্দেনজনক লেনদেন বা নগদ লেনদেনের রিপোর্ট দাখিল করে।

হিসাবের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে মাত্রাতিরিক্ত বেশি লেনদেন হলে গ্রাহক যদি তার সন্তোষজনক ব্যাখ্যা না দিতে পারেন তবে সেগুলো সন্দেহজনক হিসাবে গণ্য হবে। দিনে এক বা একাধিক লেনদেনের মাধ্যমে ১০ লাখ বা তার বেশি অঙ্কের অর্থ নগদ তুললে তা নগদ লেনদেন রিপোর্ট হিসাবে বিএফআইইউকে জানাতে হবে।

আলোচ্য ১৭ ধরনের প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই দেশ থেকে বেশির ভাগ অর্থ বিদেশে পাচার হয় বা মানি লন্ডারিংয়ের ঘটনা ঘটতে পারে। এসব প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাসহ অন্যান্য তদন্ত সংস্থাগুলোতেই আলাদা তদন্ত ইউনিট গঠন করতে হবে।

আলোচ্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে কেবল বাংলাদেশ ব্যাংক, বাণিজ্যিক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে আলাদা তদন্ত ইউনিট রয়েছে। এর বাইরে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), বাংলাদেশ পুলিশ, সিআইডি ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরে আলাদা তদন্ত ইউনিট রয়েছে। বাকি প্রতিষ্ঠানগুলোতে নেই।

এর মধ্যে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), এনজিওদের নিয়ন্ত্রক সংস্থা এনজিওবিষয়ক ব্যুরো, বীমা কোম্পানিগুলোর নিয়ন্ত্রক সংস্থা বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ, সমবায় সমিতিগুলোর নিয়ন্ত্রক সমবায় অধিদফতর, কোম্পানি আইনে পরিচালিত কোম্পানিগুলোর নিয়ন্ত্রক রেজিস্ট্রার অব জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মসে (আরজেএসসি) আলাদা তদন্ত ইউনিট নেই।

এছাড়া মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর, জাতীয় ডাকঘরেও আলাদা তদন্ত ইউনিট নেই। এসব সংস্থাকেও মানি লন্ডারিং অপরাধ তদন্ত করার সক্ষমতা অর্জন ও আলাদা তদন্ত ইউনিট গঠন করার তাগিদ দেয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশনে মানি লন্ডারিং ঘটনা তদন্তের জন্য আলাদা একটি ইউনিট গঠন করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তারা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সক্ষমতা বাড়াতে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নিয়েছে। তারা এখনও মানি লন্ডারিং আইনে কোনো মামলা দায়ের করেনি। পুঁজিবাজার সংক্রান্ত অপরাধের ক্ষেত্রে কোনো মানি লন্ডারিং হচ্ছে কিনা তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

আবেদনকারীরা সবাই আইপিও শেয়ার পাবেন

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক:

প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য চালু থাকা লটারি পদ্ধতি বাতিল করতে যাচ্ছে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। লটারির পরিবর্তে আইপিওতে আবেদন করা সব সাধারণ বিনিয়োগকারী আনুপাতিক হারে শেয়ার পাবেন। এসইসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বিএসইসির কর্মকর্তারা জানান, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আইপিও শেয়ার পাওয়ার এ ব্যবস্থাটি অনেকটা যোগ্য বিনিয়োগকারীদের আইপিও পদ্ধতির মতো হবে। নতুন এ পদ্ধতি আবেদনকারী ব্যক্তিশ্রেণির সব বিনিয়োগকারীকে আইপিও শেয়ারের নির্ধারিত একটি অংশ পাওয়ার সুযোগ নিশ্চিত করবে।

আনুপাতিক হারের অর্থ হচ্ছে একজন বিনিয়োগকারীকে তার আবেদনের একটি অংশ বা পুরো অংশ অনুসারে শেয়ারের একটি পরিমাণ বরাদ্দ করা। এটি প্রতিটি আবেদনকারীর বিনিয়োগকে ওভার সাবস্ক্রিপশনের পরিমাণকে বিভক্ত করে এবং তারপর সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ফ্লোটিং শেয়ারের মোট ভ্যালু দ্বারা ফলাফল ভগ্নাংশকে গুণ করে গণনা করা হবে।

বর্তমান আইন অনুসারে অভিহিত মূল্যে আইপিওতে আসা কোম্পানির মোট শেয়ারের ৬০ শতাংশ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বরাদ্দ থাকে, যার ১০ শতাংশ আবার এনআরবিদের জন্য বরাদ্দ রাখতে হয়। আর এ পদ্ধতিতে আসার আইপিও শেয়ারের মধ্যে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের জন্য ৪০ শতাংশ বরাদ্দ রাখতে হয়, যার মধ্য থেকে মিউচুয়াল ফান্ডের জন্য ১০ শতাংশ বরাদ্দ থাকবে। আর বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে যোগ্য ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫০ শতাংশ করে শেয়ার বরাদ্দ থাকে।

ধরা যাক ক, খ, ও গ বিনিয়োগকারী অভিহিত মূল্যে আসা আইপিওতে যথাক্রমে ৫০ হাজার, ২৫ হাজার ও ১৫ হাজার টাকার শেয়ারের জন্য আবেদন জানাল। এ ক্ষেত্রে যদি সংশ্লিষ্ট আইপিওটিতে তিনগুণ আবেদন জমা পড়ে তাহলে আবেদনকারী ক, খ ও গ বিনিয়োগকারীকে ১৬ হাজার ৬৬৬ টাকা, ৮ হাজার ৩৩৩ ও ৫ হাজার টাকার শেয়ার বিতরণ করা হবে। আর যদি আইপিওতে অতিরিক্ত আবেদন (ওভার সাবস্ক্রাইবড) না হয়, সে ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগ অনুযায়ী শেয়ার পাবেন। তবে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি আইপিও আবেদনে ন্যূনতম ও সর্বোচ্চ বিনিয়োগের সীমা নির্ধারণ করে দিতে পারে বলে জানা গেছে, যেখানে খুব বেশি তফাৎ থাকবে না।

বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, আইপিও আবেদনের নতুন এ পদ্ধতিটি এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের আইপিও থেকেই চালু করা হতে পারে। বর্তমানে প্রাইমারি বাজার চাঙ্গা হওয়ায় অনেক বিনিয়োগকারী রয়েছেন, যারা বিভিন্ন নামে একাধিক বিও হিসাব খুলে শুধু আইপিও আবেদন করে থাকে। এমন অনেক বিনিয়োগকারী রয়েছেন, যারা শত শত বিও হিসাব পরিচালনা করে আইপিও শিকার করেন। এমন প্রবণতা ঠেকাতে এসইসি আইপিও শেয়ারে আবেদনের যোগ্যতা হিসেবে সেকেন্ডারি বাজারে ন্যূনতম বিনিয়োগ রাখার শর্ত প্রয়োগ করতে পারে।

বিএসইসির কর্মকর্তারা জানান, আইপিওর এ নতুন পদ্ধতিতে বিনিয়োগকারীদের যাতে কোনো ক্ষতি না হয়, সেজন্য আরও যাচাই-বাছাই করা হবে, সংশ্লিষ্টদের মতামতও নেওয়া হবে। এ পদ্ধতির মাধ্যমে যোগ্য ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের সাবস্ক্রিপশন একই সময়ে নেওয়া হবে।

বিএসইসির মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. রেজাউল করিম জানান, বর্তমান পদ্ধতির কারণে অনেকেই আবেদন করার পরও শেয়ার না পাওয়ায় হতাশ হয়ে আবেদন করাই ছেড়ে দিয়েছেন। তাই আবেদনকারী সবাই যাতে শেয়ার পান, সেজন্য আইপিওর বিষয়টি নিয়ে বিএসইসি কাজ করছে। সব আবেদনকারীর শেয়ার প্রাপ্তি নিশ্চিতের পাশাপাশি আইপিও পদ্ধতিতে সময় কমিয়ে আনার জন্যই এটি করা হচ্ছে।

আগামী বুধবার (৯ ডিসেম্বর) এ বিষয়ে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ এবং সিডিবিএলের সঙ্গে এ বিষয়ে একটি বৈঠক হবে, সেখানে একটি ফ্রেমওয়ার্ক দাঁড় করানো হতে পারে। কমিশন বিষয়টি মূল্যায়ন করতে একটি কমিটি গঠনের নির্দেশনা দিতে পারেন বলে জানান রেজাউল করিম। যত দ্রুত সম্ভব নতুন পদ্ধতিটি চালু হবে।

আইপিও লটারি পরিচালনা ও শেয়ার বিতরণে বিলম্বের কারণে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ প্রাইমারি বাজারে আটকে যাওয়ায় এসইসি লটারি পদ্ধতিটি বাতিল করতে যাচ্ছে বলে বিএসইসির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। লটারি বাতিল করে নতুন পদ্ধতি চালু হলে আইপিও সাবস্ক্রিপশনের সময় কমিয়ে আনা যাবে বলেও তারা মনে করছেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

এশিয়ার সেরা ২০০ কোম্পানির মধ্যে বাংলাদেশের তিনটি

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

এশিয়ার সেরা ২০০ কোম্পানির মধ্যে অবস্থান করে নিয়েছে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত তিন কোম্পানি। সেগুলো হলো- স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, রেনাটা ফার্মাসিউটিক্যালস ও ফরচুন সুজ লিমিটেড।

গত শনিবার (৫ ডিসেম্বর) বাংলাদেশের তিন কোম্পানিসহ এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যবসা-সফল শীর্ষ ২০০টি কোম্পানির তালিকা প্রকাশ করেছে বিজনেস ম্যাগাজিন ‘ফোর্বস’।

বাংলাদেশর এই তিন কোম্পানির মধ্যে শীর্ষে স্থানে রয়েছে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। ম্যাগাজিনটিতে কোম্পানির বাজারমূল্য ধরা হয়েছে ১ হাজার ৭১৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। গত বছরে কোম্পানির বিক্রি ৫১২ মিলিয়ন ও নিট আয় হয়েছে ১৫০ মিলিয়ন ডলার ছিল।

অন্য কোম্পানির রেনাটা ফার্মাসিউটিক্যালসের বাজারমূল্য ১ হাজার ৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আর কোম্পানির বিক্রি ২৭১ মিলিয়ন ও নিট আয় হয়েছে ৪৫ মিলিযন ডলার।

এছাড়া তালিকায় ৩য় স্থানে থাকা ফরচুন সুজের বাজারমূল্য এসেছে ২৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আর কোম্পানির বিক্রি ১৮ মিলিয়ন ও নিট আয় হয়েছে ৩ মিলিয়ন ডলার।

এই কোম্পানিগুলির একটি কোভিড -১৯ সাথে ব্যতিক্রমী কর্পোরেট পারফরম্যান্সের রেকর্ড রয়েছে। এই তালিকাটি জুলাই মাসে শেষ হওয়া অর্থ বছরের ভিত্তিতে করা হয়েছে বলে কভিড মহামারী দ্বারা মন্দার প্রভাব পুরোপুরি প্রতিফলিত হয়নি বলে জানিয়েছে ফোর্বস।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমএম

ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি ইসলামী ইন্স্যুরেন্স বাংলাদেশ লিমিটেডের শেয়ার দর সাম্প্রতিক সময়ে অস্বাভাবিক হারে বাড়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কে কোনো ধরণের মূল্য সংবেদনশীল কোনো অপ্রকাশিত তথ্য নেই বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। ডিএসই’র ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানা যায়।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, গত ২২ নভেম্বর এ শেয়ারের দর ছিল ৪৩ টাকা এবং গত ৩ ডিসেম্বর এ শেয়ারের দর সর্বশেষ বেড়ে দাঁড়ায় ৫১.৩০ টাকা।

শেয়ারটির এ দর বাড়াকে অস্বাভাবিক বলে মনে করছেন ডিএসই কর্তৃপক্ষ। এজন্য নোটিস করলে ইসলামী ইন্স্যুরেন্স জানায়, কোনো রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসএম

৩ কোম্পানির লেনদেন চালু আগামীকাল

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৩ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন চালু হবে আগামীকাল (৮ ডিসেম্বর)।ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হচ্ছে- এস.এস. স্টিল, প্রিমিয়ার সিমেন্ট মিলস্‌ ও ফার্মা এইডস লিমিটেড।

আজ সোমবার রেকর্ড ডেটের কারণে কোম্পানিগুলোর শেয়ার লেনদেন বন্ধ রয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

ট্রাস্ট ব্যাংকের ইজিমের সময় পরিবর্তন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের কোম্পানি ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড বিশেষ সাধারণ সভার (ইজিএম) সময় পরিবর্তন করেছে। কোম্পানিটির ইজিএমটি আগামী ২১ ডিসেম্বর বিকাল ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

পরিচালনা বোর্ডের সভায় ১৫তম এই ইজিমের দিন পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অনিবার্যকারণ বশত এই ইজিএমটির দিন পরিবর্তন করা হয়। ইজিএমটি অনলাইনে অনুষ্ঠিত হবে।

এর আগে কোম্পানিটি ওইদিন সকাল ১১টায় ইজিএমের ঘোষণা দিয়েছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/

গোল্ডেন সনের ১ম প্রান্তিকের প্রতিবেদন প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি গোল্ডেন সন লিমিটেডের চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে তথ্য জানা গেছে।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর, ২০) কোম্পানি শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ০.২৪ টাকা। গত বছরের এ সময়ের কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ০.৩৫ টাকা।

এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৯.৯১ টাকা। যা ২০২০ সালের ৩০ জুন ছিল ২০.০৩ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/