শেয়ারবাজারের ‘ফ্লোর প্রাইস’ প্রত্যাহার করা হলো

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারের বেঁধে দেওয়া সর্বনিম্ন দাম বা ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) এক আদেশে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।

শেয়ারের দামের পতন ঠেকাতে গত বছরের ১৯ মার্চ তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর ফ্লোর প্রাইস আরোপ করা হয়। যাতে বেঁধে দেওয়া ওই সীমার নিচে কোনো শেয়ার নামতে না পারে।

গত ৭ এপ্রিল ৬৬ কোম্পানির ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়েছিল। ৩ জুন তুলে নেওয়া হয় আরও ৩০ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস। আর এখন এসে সব কোম্পানির ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

এদিকে করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে গত বছরের ২৬ মার্চ থেকে সরকার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে। তাতে ওই দিন থেকে বন্ধ হয়ে যায় শেয়ারবাজারের লেনদেনও। এর মধ্যে বিএসইসির নেতৃত্বেও বদল আসে। খায়রুল হোসেনের বিদায়ের পর বিএসইসির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত উল ইসলাম। নতুন নেতৃত্ব দায়িত্ব নেওয়ার পর শেয়ারবাজারে লেনদেন চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়। তারই ধারাবাহিকতায় একটানা ৬৬ দিন বন্ধ থাকার পর ৩১ মে থেকে আবারও শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হয়।

গত জুলাইয়ের পর থেকে শেয়ারবাজারে চাঙাভাব দেখা যাচ্ছে। তাতে ডিএসইর প্রধান সূচকটি ৪ হাজার থেকে বেড়ে ৬ হাজার পয়েন্টে পৌঁছেছে। এ অবস্থায় বিএসইসি ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল আজ। এর আগে গত ৭ এপ্রিল ৬৬ কোম্পানির ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়েছিল। ৩ জুন তুলে নেওয়া হয় আরও ৩০ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস। আর এখন এসে সব কোম্পানির ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

বিএসইসি তাদের এ-সংক্রান্ত আদেশে বলেছে, ফ্লোর প্রাইস উঠে গেলেও শেয়ারের দামের প্রতিদিনের উত্থান-পতনের ওপর আগের মতোই মূল্যস্তর বা সার্কিট ব্রেকার থাকবে। যেসব কোম্পানির শেয়ারের বাজারমূল্য ২০০ টাকার কম, সেসব কোম্পানির দাম এক দিনে ১০ শতাংশের বেশি বাড়তে বা কমতে পারবে না। যেসব শেয়ারের দাম ২০০ থেকে ৫০০ টাকা, সেসব কোম্পানির দাম দিনে পৌনে ৯ শতাংশের কম-বেশি হতে পারবে না। ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা দামের শেয়ারের ক্ষেত্রে এ মূল্যস্তর সাড়ে ৭ শতাংশ। ১ হাজার থেকে ২ হাজার টাকার বাজারমূল্যের শেয়ারে এ সীমা সোয়া ৬ শতাংশ। ২ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা দামের শেয়ারের উত্থান-পতনের সীমা ৫ শতাংশ। আর ৫ হাজার টাকার বেশি দামের শেয়ার এক দিনে পৌনে ৪ শতাংশ বাড়তে বা কমতে পারবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

ভারতের ৫ম বৃহৎ রফতানি বাজার বাংলাদেশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার হয়েছে অনেক আগেই। এবার দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে তৈরি হলো আরও একটি মাইলফলক। চলতি বছরের প্রথম তিনমাসে ভারতের শীর্ষ রফতানি বাজারের তালিকায় চতুর্থ অবস্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশ। আর ২০২০-২১ অর্থবছরে ভারতীয়দের রফতানি গন্তব্য হিসেবে গোটা বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের খবর অনুসারে, এ বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসের হিসাবে হংকংয়ে হটিয়ে ভারতের চতুর্থ বৃহত্তম রফতানি বাজার হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। এই তিন মাসে বাংলাদেশের চেয়ে কেবল যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে বেশি পণ্য রফতানি করেছে ভারত।

ভারতীয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সবশেষ তথ্য অনুসারে, বার্ষিক হিসাবে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চে বাংলাদেশে ভারতের পণ্য রফতানি ৪৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১৬ কোটি ডলার।

এই তিন মাসে ভারত যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রফতানি করেছে ১ হাজার ৫৪১ কোটি ডলারের, চীনে ৫৯২ কোটি ডলারের এবং আমিরাতে ৫৩৪ কোটি ডলারের।

গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে জানুয়ারিতে বাংলাদেশে ভারতীয় পণ্য রফতানি ৩৫ দশমিক ১৪ শতাংশ বেড়ে ৯৫ কোটি ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ১৭ শতাংশ বেড়ে ৯৪ কোটি ডলার এবং মার্চ মাসে একলাফে ৯৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৬ কোটি ডলারে।

অন্যদিকে, ২০২০-২১ অর্থবছরে ভারত বাংলাদেশকে পেয়েছে তাদের পঞ্চম বৃহত্তম রফতানি বাজার হিসেবে। এর আগের অর্থবছরে এই তালিকায় নবম ছিল বাংলাদেশ, অর্থাৎ এক বছরে তাদের উন্নতি হয়েছে চার ধাপ। এসময়ে বাংলাদেশে ভারতে পণ্য রফতানি ১০ দশমিক ৮৩ শতাংশ বেড়ে ৯০৯ কোটি ডলারে পৌঁছেছে।

২০২০-২১ অর্থবছরে তালিকার শীর্ষ চারে থাকা দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয়রা পণ্য রফতানি করেছে সর্বোচ্চ ৫ হাজার ১৬৩ কোটি ডলারের, চীনে ২ হাজার ১২০ কোটি ডলারের, আমিরাতে ১ হাজার ৬৬৮ কোটি ডলারের এবং হংকংয়ে ১ হাজার ১৫ কোটি ডলারের।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়াই ক্রেতাদের কাছ থেকে ভ্যাট নেয় রেস্টুরেন্টটি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

রাজধানীর বনানীর কামাল আতাতুর্ক রোডে অবস্থিত টেপটেলস রেস্টুরেন্ট এ বছর জানুয়ারি মাসে ব্যবসা শুরু করলেও জুন পর্যন্ত তাদের ভ্যাট নিবন্ধন ছিল না। অথচ নিবন্ধন ছাড়াই এত দিন তারা ক্রেতাদের কাছ থেকে ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট আদায় করে আসছিল।

গত মঙ্গলবার ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর টেপটেলস রেস্টুরেন্টে অভিযান চালিয়ে ভ্যাট ফাঁকির দায়ে সুদসহ ৩৬ লাখ ৯৯ হাজার ২১০ টাকা জরিমানা এবং মামলা করেছে।

ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, একজন ক্রেতা টেপটেলস রেস্টুরেন্টে খাবার খেয়ে বিল দিতে গিয়ে ভ্যাট চালান চান। কিন্তু রেস্টুরেন্টটি পিওএস মেশিনের মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধনবিহীন চালান দেওয়ায় তিনি ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরে অভিযোগ করেন। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সহকারী পরিচালক মুনাওয়ার মুরসালীনের নেতৃত্বে অভিযান চালায় ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর।

ভ্যাট গোয়েন্দারা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, টেপটেলস প্রতিটি খাবারের বিলে ‘ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন আবেদন করা হয়েছে’ উল্লেখ করেছে। এ সময়ের মধ্যে তারা গ্রাহকদের কাছ থেকে ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট আদায় করে, যা সরকারি কোষাগারে জমা হয়নি।

প্রতিষ্ঠানটি থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুসারে, এ বছর জানুয়ারি থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত টেপটেলসের ভ্যাট আরোপযোগ্য পণ্যের বিক্রয়মূল্য ছিল ২ কোটি ৩২ লাখ ৬৩ হাজার টাকা, যার ওপর প্রযোজ্য ভ্যাট ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। যথাসময়ে ভ্যাট পরিশোধ না করায় ভ্যাট আইন অনুযায়ী মাসিক ২ শতাংশ হারে সুদ (২ লাখ ৯ হাজার টাকা) আরোপ করে জরিমানা করা হয়েছে টেপটেলসকে।

টেপটেলসের ব্যবস্থাপক আনিসুর রহমান বলেন, ‘রেস্টুরেন্ট হিসেবে টেপটেলস মাত্র দুই সপ্তাহ ধরে গ্রাহকদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। এর আগে জানুয়ারি থেকে মালিকপক্ষ এবং তাদের পরিচিত মানুষেরা ঘরোয়া অনুষ্ঠান করে আসছেন, যেটাকে ভ্যাট গোয়েন্দারা ব্যবসা হিসেবে বিবেচনা করেছেন।’

ভ্যাট নিবন্ধন না নেওয়ার বিষয়ে টেপটেলসের ব্যবস্থাপক বলেন, ‘গ্রাহকদের জন্য খোলার দ্বিতীয় দিনেই আমরা ব্যবসায়ী নিবন্ধন নম্বরের জন্য আবেদন করি, যা আজ হাতে পেয়েছি।’

বিদ্যমান ভ্যাট আইন অনুসারে, যেকোনো ভ্যাটযোগ্য ব্যবসা শুরুর আগেই যথাযথভাবে ভ্যাট নিবন্ধন নিতে হবে। পাশাপাশি ৬.৩ নম্বর ফরমে ক্রেতাদের ভ্যাট চালান দিতে হবে। একই সঙ্গে, পরবর্তী মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে স্থানীয় ভ্যাট কার্যালয়ে রিটার্নের মাধ্যমে ক্রেতাদের কাছ থেকে সংগৃহীত ভ্যাট সরকারি কোষাগারে জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

ভ্যাট গোয়েন্দাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, অভিযান চলা পর্যন্ত টেপটেলসের নিবন্ধন ছিল না।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

বেক্সিমকো সিনথেটিকসের লেনদেন বন্ধের সময় ১৯ দফা বাড়লো

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের বেক্সিমকো সিনথেটিকস লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন বন্ধের মেয়াদ আরো এক দফা অর্থাৎ ১৯ দফা বাড়ানো হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালনা বোর্ড কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন আরো ১৫ দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ হিসেবে ২০ জুন থেকে ৪ জুলাই পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন বন্ধ থাকবে।

এর আগে আরো ১৮ দফা কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন বন্ধের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছিল। এর মধ্যে প্রথম দফায় ৭ সেপ্টেম্বর থেকে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, দ্বিতীয় দফায় ২২ সেপ্টেম্বর থেকে ৭ অক্টোবর পর্যন্ত, তৃতীয় দফায় ৮ অক্টোবর থেকে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত, চতুর্থ দফায় ২৩ অক্টোবর থেকে ২১ নভেম্বর পর্যন্ত, পঞ্চম দফায় ২২ নভেম্বর থেকে ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত, ষষ্ঠ দফায় ৭ ডিসেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বর পর্যন্ত, সপ্তম দফায় ২২ ডিসেম্বর থেকে ০৫ জানুয়ারি, অষ্টম দফায় ৬ জানুয়ারি থেকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত, নবম দফায় ২১ জানুয়ারি থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত, দশম দফায় ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৯ ফেব্রুয়ারি, ১১তম দফায় ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে ০৬ মার্চ পর্যন্ত, ১২তম দফায় ০৭ মার্চ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত, ১৩তম দফায় ২২ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত, ১৪তম দফায় ০৬ এপ্রিল থেকে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত, ১৫তম দফায় ২১ এপ্রিল থেকে ৫ মে পর্যন্ত, ১৬তম দফায় ৬ মে থেকে ২০ মে পর্যন্ত এবং ১৭তম দফায় ২১ মে থেকে ৪ জুন পর্যন্ত এবং ৫ জুন থেকে ১৯ জুন পর্যন্ত কোম্পানিটির লেনদেন বন্ধ ছিল।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

ব্লক মার্কেটে ৪৪টি কোম্পানির লেনদেন

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বৃহস্পতিবার ব্লক মার্কেটে মোট ৪৪টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ২ কোটি ৮৭ লাখ ৯৬ হাজার ১৩১টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ৬১ কোটি ১২ লাখ টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ব্লক মার্কেটে সবচেয়ে বেশি টাকার লেনদেন হয়েছে আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেডের শেয়ার। কোম্পানিটি ২৪ কোটি ২০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।

জেনেক্স ইনফোসিস ৯ কোটি ৫৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল ৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন করা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- বিএটিবিসি, বিডি ফিন্যান্স, বীকন ফার্মা, বার্জার পেইন্টস, বেক্সিমকো, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল, সিএপিএমআইবিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ঢাকা ডাইং, ডিবিএইচ, ডরিন পাওয়ার, ই-জেনারেশন, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, গ্রীণডেল্টা ইন্স্যুরেন্স, ইনডেক্স অ্যাগ্রো, ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং স্টেশন, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, কাট্টালি টেক্সটাইল, লুব-রেফ বিডি, ম্যাকসন্স স্পিনিং, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্স, এমটিবি, ন্যাশনাল ফিড মিল, ন্যাশনাল পলিমার, এনআরবিসি ব্যাংক, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স, প্রগতি ইন্স্যুরেন্স,প্রিমিয়ার লিজিং, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, রূপালী ব্যাংক, রূপালী ইন্স্যুরেন্স, সাফকো স্পিনিং, সাইফ পাওয়ারটেক,সায়হাম কটন, এস.আলম কোল্ড রোল্ড স্টিল,সী পার্ল বীচ, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক,এসকে ট্রিমস, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স ও স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের একজন পরিচালক শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র জানায়, হাসিব মোশাররফ হোসেন নামে এই পরিচালক বিমাটির ৬ লাখ ৪ হাজার শেয়ার ক্রয় করবেন।

ঘোষণার পর ৩০ দিনের মধ্যে চলমান বাজার ধরে ডিএসইর ব্লক মার্কেট হতে এই পরিচালক উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার ক্রয় করবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

দিনশেষে লেনদেনের শীর্ষে বেক্সিমকো

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি (বেক্সিমকো) লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ২১৩ কোটি ৯৯ লাখ ৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় পঞ্চম স্থানে উঠে আসা ন্যাশনাল ফিড মিলের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি ২৮ লাখ ৮৯ হাজার টাকার।

৫০ কোটি ৫ লাখ ২৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে প্রথম স্থানে উঠে এসেছে পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড।

লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- ওরিয়ন ফার্মা, ন্যাশনাল পলিমার, ফরচুন সুজ, সামিট পাওয়ার, কনফিডেন্স সিমেন্ট, পাওয়ার গ্রিড ও বিবিএস ক্যাবলস লিমিটেড।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

প্রিমিয়ার ব্যাংকের শেয়ার বিক্রির ঘোষণা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকিং খাতের প্রতিষ্ঠান প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেডের একজন পরিচালক শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।

সূত্র জানায়, নায়েন হারুণ নামে এই পরিচালক প্রতিষ্ঠানটির ৫ লাখ ৫০ হাজার ৫০০ শেয়ার বিক্রয় করবেন। তার হাতে মোট ২,১৯,৮৫,৪৬৩টি শেয়ার রয়েছে।

ঘোষণার পর ৩০ দিনের মধ্যে চলমান বাজার ধরে ডিএসইর পাবলিক মার্কেটে এই পরিচালক উল্লেখিত পরিমাণ শেয়ার বিক্রয় করবেন।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/বি

গ্লোবাল মার্কেটে না কমলে দেশে ভোজ্যতেলের দাম কমবে না: বাণিজ্যমন্ত্রী

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

আন্তর্জাতিক বাজারে না কমলে অভ্যন্তরীণ বাজারে ভোজ্যতেলের দাম কমবে না বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

আজ সকালে রংপুর নগরীতে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, প্রতি সপ্তাহে গ্লোবাল মার্কেট ও বিশ্ববাজার মনিটরিং করা হয় তেলের বাজারটার কী অবস্থা তা জানতে। সর্বকালের সর্বোচ্চ দামে পৌঁছেছে তেল। বিশ্ববাজারে দাম না কমলে ভোজ্যতেলের দাম কমানো কঠিন হবে। গ্লোবাল মার্কেটে কমলে দাম কমবে। তবে করোনাকালে জাহাজের ভাড়াও বেড়ে গেছে। যার ফলে যারা নিয়ে আসছে সেখানেও একটা প্রভাব পড়ছে। সূত্র : বিডি প্রতিদিন

স্টকমার্কেটবিডি.কম/আহমেদ

  1. বেক্সিমকো লিমিটেড
  2. ন্যাশনাল ফিড মিল
  3. পাওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স
  4. ওরিয়ন ফার্মা
  5. ন্যাশনাল পলিমার
  6. ফরচুন সুজ
  7. সামিট পাওয়ার
  8. কনফিডেন্স সিমেন্ট
  9. পাওয়ার গ্রিড
  10. বিবিএস ক্যাবলস লিমিটেড।