Day: November 21, 2024
Price Sensitive Information of Chartered Life Insurance Company Ltd.
বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ২য় প্রান্তিকের প্রতিবেদন প্রকাশ
স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। কোম্পানির সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আজ রবিবার (৩০ জুলাই) অনুষ্ঠিত কোম্পানির বোর্ড সভায় এই প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের এই প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৯৯ টাকা। গত বছরের এ সময়ের বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১.১৩ টাকা।
চলতি বছরের ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন) বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৭৪ টাকা। গত বছরের এ সময়ের বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২.২৪ টাকা।
এ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৫.৫৪ টাকা। গত ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর এই এনএভি ছিল ২৩.৮০ টাকা।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/রাজু
কয়লা সংকটে আবারও বন্ধ রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্র
কয়লা সংকটে আবারো বন্ধ হয়ে গেছে বাগেরহাটের রামপাল তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন। শনিবার (২৯ জুলাই) দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে কেন্দ্রটির উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।
বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) উপ-মহাব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজীম কালের কণ্ঠকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, কয়লা সংকটের কারণে বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ আছে।
শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে উৎপাদন বন্ধ হয়। আগামী ৭-৮ আগস্ট উৎপাদন চালু হতে পারে।
বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ বিনিয়োগে এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াটের দুই ইউনিটের রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিটে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন শুরু হয় গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর। উৎপাদন শুরুর সাত মাসের মধ্যে কেন্দ্রটি এনিয়ে ছয়বার বন্ধ রাখতে হয়েছে।
এভাবে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ঘন ঘন বন্ধ ও চালু করতে বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে বলে জানান জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, কেন্দ্রটির একটি ইউনিট চালু করার পর জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হয়। ডলার সংকটে কয়লা আমদানি জটিলতায় উৎপাদন শুরুর ২৭ দিনের মাথায় গত ১৪ জানুয়ারি প্রথম উৎপাদন বন্ধ হয়। কয়লা সরবরাহ স্বাভাবিক হলে এক মাসের মাথায় ফের কেন্দ্রটি চালু করা হয়।
একই সংকটে গত ১৫ এপ্রিল কেন্দ্রটি আবার বন্ধ করা হয়। তিন দিনের ব্যবধানে পুনরায় চালু করা হলে আবারও বন্ধ হয় ২৩ এপ্রিল।
এরপর কারিগরি ত্রুটির কারণে গত ৩০ জুন আবার উৎপাদন বন্ধ হয়। ত্রুটি সারিয়ে ১০ জুলাই শুরু হয় উৎপাদন। ফের কারিগরি ত্রুটির কারণে গত ১৬ জুলাই বন্ধ হয়। শেষে ২০ জুলাই দুপুর থেকে পুনরায় উৎপাদন শুরু হয়।
কেন্দ্রটির একটি ইউনিট চালু রাখতে দৈনিক প্রয়োজন পাঁচ হাজার মেট্রিক টন কয়লা।
স্টকমার্কেটবিডি.কম////
বিশ্ব-বাজারে ডলারের তেজ কি শেষ পর্যন্ত কমে আসছে!
চলতি মাসে মার্কিন ডলারের পতনের গতি আরও খানিকটা বেড়েছে। কারণ হলো, বিনিয়োগকারীরা সুদের হারের বিষয়ে তাদের প্রত্যাশা কমিয়েছে।
সিএনএন জানায়, গত সেপ্টেম্বরে ডলারের দাম দুই দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছিল। এর পেছনে মূল কারণ ছিল যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের আগ্রাসীভাবে সুদের হার বাড়ানোর পদক্ষেপ। কিন্তু এরপর এল মন্দার আশঙ্কা, তিনটি আঞ্চলিক ব্যাংকের পতন এবং কংগ্রেস সদস্যদের বাক্যুদ্ধ ও সরকারের ব্যয় নিয়ে উদ্বেগ।
তবে এখন যখন মূল্যস্ফীতির হার নিম্নমুখী, ফেডারেল রিজার্ভ তখন সুদের হার বাড়ানোর ধারা থেকে বেরিয়ে আসছে বলে মনে করা হচ্ছে। গত সপ্তাহে ইউএস ডলার ইনডেক্স গত এক বছরের বেশি সময়ের মধ্যে সবচেয়ে নিচে নেমে এসেছে। ব্রিটিশ পাউন্ড, ইউরো, সুইস ফ্রাঁ, জাপানের ইয়েন, কানাডিয়ান ডলার ও সুইডেনের ক্রোনার বিপরীতে ডলার ইনডেক্স ঠিক করা হয়।
গত বুধবার ফেড তার নীতি সুদের হার দশমিক ২৫ শতাংশীয় পয়েন্ট বাড়িয়েছে। এমন ইঙ্গিতও দেওয়া হয়েছে যে এই বছরের আরও পরের দিকে আরও একবার সুদের হার বাড়ানো হবে। কিন্তু এমনও হতে পারে যে সুদের হার হয়তো আর বাড়ানো হবে না, বরং ফেড সুদের বর্তমান হার বজায় রেখেই মূল্যস্ফীতির বিরুদ্ধে লড়াই করবে।
ফেডারেল রিজার্ভের লক্ষ্য মূল্যস্ফীতির হার ২ শতাংশে নামিয়ে আনা সুদের হার বাড়ানোর যে ধারা মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক শুরু করেছিল, তার সম্ভবত সমাপ্তি ঘটছে। ফেডারেল রিজার্ভকে অনুসরণ করে বিশ্বের বহু দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকও সুদের হার বাড়িয়ে চলছিল। এখন অনেক বিশ্লেষক মনে করেন, ডলার শেষ পর্যন্ত হয়তো একটি টেকসই স্তরের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক আর্থিক সেবাদানকারী কোম্পানি চার্লস শোয়াবের স্থায়ী আয়বিষয়ক চিফ স্ট্র্যাটেজিস্ট ক্যাথি জোনস বলেন, ‘শহরের একমাত্র আকর্ষণ হিসেবে ডলার তার চাকচিক্য খানিকটা হারিয়েছে।’
স্টকমার্কেটবিডি.কম/////
ভারতের পর চাল রপ্তানি স্থগিত করল আরব আমিরাত
মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত ৪ মাসের জন্য চাল রপ্তানি ও পুনঃরপ্তানি স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছে। ভারত চাল রপ্তানি নিষিদ্ধ করার কিছু দিন পর এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে আরব আমিরাত। খালিজ টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চাল রপ্তানি ও পুনঃরপ্তানি সাময়িকভাবে স্থগিত করা হলো। স্থানীয় বাজারে পর্যাপ্ত চাল সরবরাহ নিশ্চিত করতে ২০২৩ সালের মিনিস্ট্রিয়াল রেজোলিউশন-১২০ অনুযায়ী এই স্থগিতাদেশ ৪ মাসের জন্য বহাল থাকবে।
এই স্থগিতাদেশ সমন্বিত শুল্কের (১০০৬) আওতাধীন সব ধরনের চালের জাতের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
আরব আমিরাতের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে দেশটির আল মায়া গ্রুপ। কোম্পানিটির গ্রুপ ডিরেক্টর ও পার্টনার কামাল ভাচানি খালিজ টাইমসকে বলেন, এতে স্থানীয় বাজারে চালের দাম কমবে এবং চালের সরবরাহ বাড়বে।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/////
লেনদেনের শীর্ষে ওয়াং ফুডস; ২য় আল-হাজ্ব টেক্সটাইল
সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবার দিনশেষে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ফু-ওয়াং ফুডস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, এদিন কোম্পানিটির ৪৩ কোটি ১৬ লাখ শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আল-হাজ্ব টেক্সটাইল মিলর্স লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ৭৭ লাখ।
সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা লিমিটেড ২০ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে।
লেনদেনের তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- ডেল্টা লাইফ ইন্সুরেন্সের ১৫ কোটি ৮৭ লাখ, খান ব্রাদার্স পি.পি. ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের ১৫ কোটি ৪২ লাখ, মেট্রো স্পিনিংয়ের ১৩ কোটি ৭২ লাখ, রূপালি লাইফ ইন্সুরেন্সের ১৩ কোটি ৬৩ লাখ, মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্সের ১৩ কোটি ১৭ লাখ, লিগাসি ফুটওয়ারের ১৩ কোটি ৫ লাখ ও মেঘনা ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ১২ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/রাজু
- ফু-ওয়াং ফুডস
- আল-হাজ্ব টেক্সটাইল
- সি পার্ল বিচ রিসোর্ট
- ডেল্টা লাইফ ইন্সুরেন্স
- খান ব্রাদার্স
- মেট্রো স্পিনিং
- রূপালি লাইফ ইন্সুরেন্স
- মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্স
- লিগাসি ফুটওয়ার
- মেঘনা ইন্সুরেন্স কোম্পানি।
ডিএসইতে লেনদেন কমলে ও বেড়েছে সিএসইতে
দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সব গুলো সূচক কমেছে। এদিন সেখানে লেনদেনও আগের দিনের চেয়ে কমেছে। অপরদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমলে ও লেনদেন বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবার ডিএসইতে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫.৬৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৬৩৩৩ পয়েন্টে।আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১.৯৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৩৭১ পয়েন্টে এবং ডিএসই-৩০ সূচক ০.৭৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ২১৫৯ পয়েন্টে।
এদিন ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৬২৬ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার সেখানে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৬৭৭ কোটি ১৫ লাখ টাকা।
ডিএসইতে দিনভর ৩২৮টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের শেয়ারের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৫৫টি শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে ১১৫টির আর দর অপরিবর্তিত আছে ১৫৮টির দর।
এদিন ডিএসইতে লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০টি কোম্পানি হলো – ফু-ওয়াং ফুডস, আল-হাজ্ব টেক্সটাইল মিলর্স, সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা, ডেল্টা লাইফ ইন্সুরেন্স, খান ব্রাদার্স পি.পি. ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ, মেট্রো স্পিনিং, রূপালি লাইফ ইন্সুরেন্স, মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্স, লিগাসি ফুটওয়ার ও মেঘনা ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড।
অন্যদিকে দেশের অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) ব্রড ইনডেক্স ১৫.৭৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ১৮ হাজার ৭০১ পয়েন্টে।
দিনভর লেনদেন হওয়া ১৭৯টি কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ৪৬টির, কমেছে ৭২টির ও দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৬১টির।
এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ৮১ লাখ টাকা। গত বৃহস্পতিবার সেখানে লেনদেন হয়েছে ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা।
দিনশেষে সিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা ও পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অফ বাংলাদেশ লিমিটেড।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/রাজু
ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের তিন মাসের আয় কমেছে
স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের প্রতিষ্ঠান ফেডারেল ইন্সুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) অনুষ্ঠিত বিমাটির বোর্ড সভায় এই প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।
আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের এই প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৩০ টাকা। গত বছরের এ সময়ের বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৩৩ টাকা।
চলতি বছরের ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন) বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৬৫ টাকা। গত বছরের এ সময়ের বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৬৫ টাকা।
এ প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৩.৬২ টাকা। গত ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর এই এনএভি ছিল ১২.৯৭ টাকা।
স্টকমার্কেটবিডি.কম/রাজু