ডিএসইতে পিই রেশিও বেড়েছে ০.১২ শতাংশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) ০.১২ শতাংশ বেড়েছে।

ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, বিদায়ী সপ্তাহের শুরুতে ডিএসইর পিই রেশিও ছিল ১৪.৩৯ পয়েন্টে। আর সপ্তাহ শেষে তা ১৪.৫৭ পয়েন্টেই অবস্থান করছে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে পিই রেশিও ০.১৮ পয়েন্ট বা ০.১২ শতাংশ বেড়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

কোনো ব্র্যান্ড-ক্রেতা এলসিতে নিষেধাজ্ঞার ধারা দেয়নি: বিজিএমইএ

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

শ্রম সংক্রান্ত মার্কিন নতুন নীতিকে কেন্দ্র করে ঋণপত্রে (এলসি) শর্তযুক্ত ধারা যুক্ত করেনি কোনো ব্র্যান্ড-ক্রেতা প্রতিষ্ঠান। সম্প্রতি ফরাসী ব্র্যান্ড ‘কারিবান’ এর পক্ষ থেকে নারায়ণগঞ্জভিত্তিক নিট কনসার্ন কারখানার এলসির তে্রে দেওয়া শর্তটি যুক্ত করেছে দুবাইয়ের সংশ্লিষ্ট স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক। ক্রেতা এবং এজেন্টের অনুমতি ছাড়াই নিজস্ব এখতিয়ারে ওই ধারাটি সংযুক্ত করেছে ব্যাংকটি।

তৈরি পোশাক খাতের উদ্যোক্তা ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর পক্ষ থেকে শুক্রবার এক স্পষ্টিকরণপত্রে এই তথ্য জানানো হয়।

এতে সংগঠনের সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, ফরাসী মূল ক্রেতা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ এজেন্টের কাছে মাস্টার এলসিতে অতিরিক্ত ওই ধারাটি সংযুক্ত করায়নি। এলসিতে অতিরিক্ত ধারাটি সংযুক্ত করেছে দুবাইয়ের সংশ্লিষ্ট স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক। অতএব, কোন ক্রেতা এলসিতে অতিরিক্ত ধারা দেয়নি। শেষ পর্যন্ত এজেন্ট নিশ্চিৎ করেছে দুবাইয়ের সংশ্লিষ্ট স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ইতোমধ্যে অভিযুক্ত ধারাটি সরিয়ে তা বাংলাদেশের কারখানাটির কাছে হস্তান্তর করেছে। ওই ধারাটি এখন আর বিদ্যমান নেই। এ ছাড়া এজেন্ট নিশ্চিত করেছে, বাংলাদেশের সরবরাহকারী কোন কারখানার সঙ্গে করা এলসিতে এ ধরনের ধারা সংযুক্ত থাকবে না। অতএব, এলসির অতিরিক্ত ধারার ভুল ব্যাখ্যা, বিতর্ক ও আলোচনার অবসান হওয়া উচিৎ।

বিবৃতিতে এলসিতে এ ধরনের ধারার সংযুক্ত না করার জন্য বৈশ্বিক ক্রেতাদের প্রতি আহ্বান জানান বিজিএমইএ সভাপতি।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

বাংলাদেশকে ৪০ কোটি ডলার ঋণ দেবে এডিবি

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বছরে বাংলাদেশের ক্ষতি তিন বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এই ক্ষতি মোকাবিলায় ৪০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। প্রতি ডলার ১০৯ টাকা ৮৩ পয়সা ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় ঋণের পরিমাণ ৪ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকা। শুক্রবার সংস্থাটির বোর্ডসভায় এই ঋণ অনুমোদন করা হয়।

এডিবির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জাতীয় জলবায়ু অভিযোজন পরিকল্পনা (২০২৩-৫০) বাস্তবায়ন এবং প্যারিস চুক্তির আলোকে জলবায়ুকে গুরুত্ব দিয়ে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ সরকারকে এ ঋণ দেওয়া হচ্ছে।

এডিবি জানায়, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকা দেশের একটি বাংলাদেশ। এই ঋণ ৭০ কোটি ডলারের জলবায়ু-স্থিতিস্থাপক অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মসূচির প্রথম উপ-কর্মসূচি। এটি বাংলাদেশের জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতার উন্নয়ন, কম কার্বনের অর্থনীতিতে রূপান্তর, গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ কমিয়ে আনা, সরকারের জলবায়ু-সংক্রান্ত উদ্যোগে লিঙ্গ-সমতা বিধান ও সামাজিক অন্তর্ভুক্তিতে সহায়তা করবে।

এ বিষয়ে এডিবির প্রিন্সিপাল পাবলিক ম্যানেজমেন্ট ইকোনমিস্ট আমিনুর রহমান বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও দারিদ্র্য নিরসন মারাত্মকভাবে ব্যাহত করছে। বাংলাদেশ এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এডিবি এ অঞ্চলের জলবায়ু ব্যাংক হিসেবে বাংলাদেশকে তার প্রচেষ্টায় সহায়তা করতে প্রস্তুত।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা বাড়াল ভারত

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়াতে ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা বাড়িয়েছে দেশটি। দেশটির বৈদেশিক বাণিজ্য অধিদপ্তরের (ডিজিএফটি) এক প্রজ্ঞাপনে এ ঘোষণার কথা বলা হয়েছে।

পেঁয়াজের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা শেষ হওয়ার তিন সপ্তাহ আগে এই ঘোষণা দিয়েছে ভারত।

এর আগে, রপ্তানি কমাতে ও চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের বাজারে সরবরাহ বাড়াতে গত ২৮ অক্টোবর পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য প্রতি টন ৮০০ ডলার নির্ধারণ করেছিল দেশটি।

বাংলাদেশ মূলত ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করে, তাই ঢাকার বাজারে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে।

রাষ্ট্রায়ত্ত ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজার মূল্যের তথ্য অনুযায়ী, অক্টোবরের শুরুতে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছিল ১০০ টাকার নিচে। কিন্তু খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম ১৩৫ টাকা।

চলতি বছরের আগস্টে প্রতিবেশী দেশটি তাদের বাজারে ক্রমবর্ধমান দাম নিয়ন্ত্রণে পেঁয়াজ রপ্তানির ওপর ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে।

ডিজিএফটি তাদের সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, এই সিদ্ধান্ত চলতি বছরের ৮ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর হবে এবং আগামী বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত বহাল থাকবে।

ডিজিএফটি আরও জানিয়েছে, ইতোমধ্যে রপ্তানির জন্য যেগুলোর লোডিং শুরু হয়েছে, সেগুলোর জন্য এই বিজ্ঞপ্তি প্রযোজ্য হবে না।

এতে আরও বলা হয়, অন্যান্য দেশের সরকারের অনুরোধের ভিত্তিতে ভারত সরকারের অনুমতির মাধ্যমে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হবে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২৪.৭৫ শতাংশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

চলতি বছরের জানুয়ারি-অক্টোবর সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ২৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ কমে ৬ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। কারণ, আমদানি মন্দার কারণে দেশটির আমদানিকারকদের কাছে এখনো পুরনো পোশাকের মজুত থেকে গেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (ওটেক্সা) তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের জানুয়ারি-অক্টোবর সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি থেকে আয় হয়েছিল ৮ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার।

এখানে উল্লেখ্য, বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের সবচেয়ে বড় রপ্তানি গন্তব্য হলো যুক্তরাষ্ট্র।

যদি টেক্সটাইল ও পোশাক রপ্তানি একসঙ্গে বিবেচনা করা হয় তাহলে আয় দাঁড়াবে ৬ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ২৫ দশমিক ২৫ শতাংশ কম।

গত বছর বাংলাদেশি রপ্তানিকারকরা যুক্তরাষ্ট্রে ১০ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পোশাক রপ্তানি করেছে, যা এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।

ওটেক্সার তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারি-অক্টোবর সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সামগ্রিক পোশাক আমদানি ২২ দশমিক ৭১ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬৭ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলারে। টেক্সটাইল ও পোশাক উভয় পণ্য মিলিয়ে ২১ দশমিক ৪৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৯০ দশমিক ০৪ বিলিয়ন ডলারে।

সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, চলমান উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও দেশটির পোশাকের খুচরা বিক্রেতা এবং ব্র্যান্ডের দোকানগুলোতে পুরনো পণ্যের মজুত থাকায় যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাকের রপ্তানি কমছে।

এছাড়া, যুক্তরাষ্ট্রের খুচরা পোশাক বিক্রেতা ও ব্রান্ডগুলো করোনার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে প্রচুর পোশাক পণ্য আমদানি করেছিল। কিন্তু, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধের প্রভাবে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পাওয়ায় চাহিদা অনুযায়ী বিক্রি বাড়েনি।

যুক্তরাষ্ট্রে শীর্ষ পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান হা-মিম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ কে আজাদ বলেন, মূল্যস্ফীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ীরা রপ্তানি করা পোশাক বিক্রি করতে পারছেন না।

তিনি আরও বলেন, একইসঙ্গে মার্কিন খুচরা বিক্রেতা ও ব্র্যান্ডগুলো গত বছর প্রচুর গার্মেন্টস পণ্য আমদানি করেছে।

ন্যাশনাল রিটেইল ফেডারেশন (এনআরএফ) সম্প্রতি পূর্বাভাস দিয়েছে, নভেম্বর ও ডিসেম্বরের ছুটির মৌসুমে ভোক্তাদের ব্যয় রেকর্ড স্তরে পৌঁছাবে এবং ২০২২ সালের চেয়ে ৩ শতাংশ থেকে ৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে ৯৫৭ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার থেকে ৯৬৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে থাকবে।

এনআরএফের প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী ম্যাথিউ শাই বলেন, ‘ছুটির মৌসুমে বিক্রির প্রবৃদ্ধি মহামারির আগের পর্যায়ে ফিরে আসায় অবাক হওয়ার কিছু নেই। কারণ এখন সামগ্রিকভাবে সবার আর্থিক অবস্থা ভালো অবস্থায় আছে এবং ভোক্তাদের ব্যয় করার এই সক্ষমতা অব্যাহত থাকবে।’ সূত্র : ডেইলি স্টার

স্টকমার্কেটবিডি.কম/////

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে সেন্ট্রাল ফার্মা; ২য় খুলনা প্রিন্টিং

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে সেন্ট্রাল ফার্মা লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, কোম্পানিটির ১২১ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা খুলনা প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিংর লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১০০ কোটি ৮৩ লাখ টাকার।

ফুয়াং ফুডস লিমিটেডের ৭৬ কোটি ১৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেনের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে।

লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানির তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে-ইয়াকিন পলিমারের ৬৯ কোটি ৭১ লাখ, এমারেল্ড ওয়েল ইন্ডাস্ট্রিজের ৬৪ কোটি ৫৮ লাখ, আফতাব অটোসের ৬১ কোটি ৬০ লাখ, সি পার্লস রিসোর্ট এন্ড স্পার ৫৪ কোটি ১১ লাখ, এসকে ট্রিমসের ৫২ কোটি ৯২ লাখ, প্যাসিফিক ডেনিমসের ৫১ কোটি ১০ লাখ ও মুন্নু সিরামিকসের ৫০ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসবি

ডিএসইতে ৫ দিনে মূলধন বেড়েছে দুই হাজার কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

সর্বশেষ সপ্তাহে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন দুই হাজার কোটি টাকা বেড়েছে। তবে এই সপ্তাহে সেখানে মোট লেনদেন আগের সপ্তাহের চেয়ে ১৯.৫০ শতাংশ বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, গত সপ্তাহে মোট ৫ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ২৭৯ কোটি টাকার। যা আগের সপ্তাহের ৫ দিনে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৯০৭ কোটি টাকার উপরে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন ১৯.৫০ শতাংশ বেড়েছে।

ডিএসইতে সর্বশেষ সপ্তাহে দিনের গড় লেনদেন ৪৫৫ কোটি ৫৮ লাখ টাকার হয়েছে। আগের সপ্তাহে এই লেনদেন হয়েছিল ৩৮১ কোটি ৫৮ লাখ টাকার উপরে। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে প্রতিদিনের গড় লেনদেন ১৯.৫০ শতাংশ বেড়েছে।

বিদায়ী সপ্তাহে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৯.৫৩ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৬ হাজার ২৫২ পয়েন্টে। আর ডিএসই-৩০ সূচক ৬.৯৪ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১১৫ পয়েন্টে। আর শরিয়াহ সূচক ৭.৫২ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩৬০ পয়েন্টে।

ডিএসইতে গত সপ্তাহে ৪০৫টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেনে অংশ নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১৩০টির, কমেছে ৩১টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১৮টির শেয়ার ও ইউনিটের দর। আর ২৬টি শেয়ারের কোনো লেনদেন হয়নি।

গত সপ্তাহের প্রথম দিন ডিএসইতে বাজার মূলধন ছিল ৭ লাখ ৭১ হাজার ৮১৬ কোটি টাকা। আর সপ্তাহের শেষ দিনে এই মূলধন দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৭৩ হাজার ৯০৮ কোটি টাকা। এই হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে বাজার মূলধন ২০৯২ কোটি টাকা অর্থ্যাৎ ০.২৭ শতাংশ বেড়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসবি