আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামকে এনআরবিসি ব্যাংকের অনুদান

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামকে কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) আওতায় ২০ লাখ টাকার অনুদান দিয়েছে এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসি।

সম্প্রতি ব্যাংকের গুলশান শাখার সভাকক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের নির্বাহী পরিচালক মাহফুজুর রহমানের হাতে অনুদানের চেক তুলে দেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান পারভেজ তমাল। এসময় উপস্থিত ছিলেন পরিচালক এ এম সাইদুর রহমান, একেএম মোস্তাফিজুর রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক এয়ার চীফ মার্শাল (অব:) আবু এসরার, ড.রাদ মজিব লালন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. রবিউল ইসলাম, ডিএমডি ও সিএফও হারুনুর রশিদ এবং কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ আহসান হাবিব প্রমুখ।

এসময় ব্যাংকের চেয়ারম্যান পারভেজ তমাল বলেন, আর্তমানবতার সেবায় এনআরবিসি ব্যাংক সব সময় এগিয়ে এসেছে। দেশের বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত ব্যক্তির চিকিৎসা সহায়তায় ব্যাংক কাজ করে থাকে। করোনা অতিমারিতে সাধারণ মানুষের পাশে থেকে এনআরবিসি ব্যাংক ‘মানবিক ব্যাংক’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।

স্টকমার্কেটবিডি.কম///

প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক :

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের প্রতিষ্ঠান প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এই প্রান্তিকে বিমাটির আয় কমেছে। ডিএসই সূত্রে তথ্য জানা গেছে।

রবিবার (১৯ মে) অনুষ্ঠিত বিমাটির বোর্ড সভায় এই প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়।

আর্থিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, এই প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) বিমাটির শেয়ার প্রতি সম্বনিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ০.৫৫ টাকা। গত বছরের এ সময়ের বিমাটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০.৭৩ টাকা।

এ সময়ে বিমার শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদের মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২১.৫৬ টাকা। যা ২০২৩ সালের ৩১ মার্চ ছিল ২০.৭৭ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এসবি

ডেল্টা লাইফের বীমা তহবিল ৩,৯৯০ কোটি টাকা

স্টকমার্কেটবিডি ডেস্ক:

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের কোম্পানি ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডর গত ২০২২ সালের তৃতীয় প্রান্তিকের বিমা তহবিলের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৯৯০ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বিমাটির উক্ত বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে বিমা তহবিলের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৯৯০ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। আগের বছর একই সময় তহবিলের পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৮৭৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা।

উক্ত বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে বিমা তহবিলের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৯৭৫ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। ২০২১ সালে একই সময় তহবিলের পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৮৭৫ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

২০২২ সালে প্রথম প্রান্তিকে বিমা তহবিলের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৯৪৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা। আগের বছর একই সময় তহবিলের পরিমাণ ছিল ৩ হাজার ৮৬৬ কোটি ৯৯ লাখ টাকা।

স্টকমার্কেটবিডি.কম/এমআর

দুই বছরের মধ্যে সবার টাকা ফেরত: ইভ্যালির এমডি

স্টকমার্কেটবিডি প্রতিবেদক :

ই কমার্স সাইট ই ভ্যালির গ্রাহকদের আটকে যাওয়া সব টাকা দুই বছরের মধ্যে ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে আশাবাদী সাইটটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ রাসেল।

এরই মধ্যে কেনাকাটা আবার শুরু হয়ে গেছে এবং মুনাফা থেকে টাকা ফেরত দেওয়া শুরু হয়ে গেছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

রবিবার ঢাকার কারওয়ান বাজারে অধিদপ্তর কার্যালয়ে ই কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে প্রাপ্ত অভিযোগ নিষ্পত্তি এবং পেমেন্ট গেটওয়েতে আটকে থাকা অর্থ পরিশোধ বিষয়ে পর্যালোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন রাসেল।

তিনি বলেন, “ইভ্যালিতে গ্রাহকরা অলরেডি কেনাকাটা শুরু করেছে। আমি আশা করছি ইভ্যালির কোনো গ্রাহক কোনো ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হবে না। যারা আমাদের কাছে টাকা পায়, আমরা আমাদের মুনাফা থেকে ৫০ লক্ষ টাকা তাদের দিয়ে দিয়েছি। বাকি সবাইকে দিতে একটু সময় লাগবে শুধু।

“আগের চেয়ে বেশি শক্তিশালী হয়ে আমরা সকলের টাকা ফেরত দেব। ৬ মাসের ভেতরে একটা বড় পরিবর্তন দেখবেন আপনারা। আর সবার টাকা ফেরত দিতে আমাদের ২ বছর সময় লাগবে।”

এর আগে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান ই কমার্সে কেনাকাটার সময় সচেতন থাকার পরামর্শ দেন।

তিনি বলেন, “একজন স্টুডেন্ট ই কমার্সে ১০০টি বাইক ওর্ডার করেছে। ১০০ টা বাইক একজন স্টুডেন্ট নেবে, এটা সুস্থ ব্যবসা হতে পারে না।

“৭০০ টাকায় কীভাবে পাকিস্তানি ড্রেস বিক্রি করে? আমেরিকার ডায়মন্ড রিং… সেখানে যদি সবাই ঝাঁপিয়ে পড়ে, তাহলে তো আমরা কিছু করতে পারব না।”

ইভ্যালির এমডি রাসেল বলেন, “আমরা চেষ্টা করেছিলাম একটা আইডি থেকে একটা বাইক অর্ডার করতে পারবে। কিন্তু মানুষ একাধিক আইডি দিয়ে অতিরিক্ত অর্ডার দিয়েছে। এটা আমাদের চোখ এড়িয়ে গেছে। এটা নিয়ে আমরা সচেতন থাকব।”

ই কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে গ্রাহকদের আটকে থাকা ৫৩৫ কোটির মধ্যে ৪০৭ কোটি টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে জানিয়ে সফিকুজ্জামান বলেন, “১২৭ কোটি টাকা ফেরত দেওয়া হয়নি। বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী মহোদয় এটার সমাপ্তি চাচ্ছেন। আমরাও আর ঝুলন্ত অবস্থা চাচ্ছি না। এজন্যই আজকে আমাদের বসা।

“৩০ জুনের মধ্যে এটির একটা সুনির্দিষ্ট উপায় বের করব। আমরা বিশ্বাস করি ই কমার্সকে এগিয়ে নিতে হবে। তাই একজন ২৭ মাস, আরেকজন ৬ মাস জেল খেটেছেন, তাদেরকে নিয়েও আজ মিটিং করেছি।”

স্টকমার্কেটবিডি.কম///